Wednesday , November 13 2024
Breaking News
Home / Education / সুখবর, একাদশের নতুন শিক্ষার্থীরা পাচ্ছে ৮ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা

সুখবর, একাদশের নতুন শিক্ষার্থীরা পাচ্ছে ৮ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ৫ লাখ টাকা সহায়তা দেবে। এই টাকা পেতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে অসহায় শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভর্তি সহায়তার জন্য আবেদন করতে পারবে।

সোমবার প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এদিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এ প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করে।

জানা গেছে, কলেজে ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে ২৩ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) থেকে। আপনি ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত লিঙ্কে (https://www.eservice.pmeat.gov.bd/admission/) প্রবেশ করে ভর্তি সহায়তার জন্য আবেদন করতে পারেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা প্রদান করবে। কারিগরি শিক্ষা এবং মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। ভর্তি সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীকে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.eservice.pmeat.gov.bd/admission) গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

সরকারি-আধা-সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ১৩ ম থেকে টো তম গ্রে কর্মচারীদের সন্তানদের আর্থিক অনুদান পাওয়ার জন্য বিবেচনা করা হবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকের বার্ষিক আয় দুই লাখ টাকার কম হতে হবে।

ই-ভর্তি সহায়তা ব্যবহারের নির্দেশিকা অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করে ২৩ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে সিস্টেমটি ব্যবহার করে আবেদন করা যেতে পারে।

শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ভর্তি সহায়তা নির্দেশিকা’ অনুযায়ী কলেজে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা আর্থিক সহায়তা পাবে। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা প্রদান করে। বর্তমানে মাধ্যমিক স্তরে ৫ হাজার টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৮ হাজার টাকা এবং স্নাতক ও সমমানের স্তরে ১০ হাজার টাকা হারে ভর্তি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

ভর্তি সহায়তা পেতে হলে শিক্ষার্থীর ছবি, জন্ম নিবন্ধন সনদ, অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র, নির্ধারিত ফরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের সুপারিশ লাগবে। এবং তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে, পিতামাতা বা অভিভাবকদের কার্যকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধানের সত্যায়ন বা সুপারিশের প্রয়োজন হবে।

ট্রাস্ট জানায়, আবেদনের চার থেকে ছয় মাস পর টাকা পাঠানো হয়। শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার জন্য নির্বাচিত হলে, তাকে তার মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানানো হবে।

About Zahid Hasan

Check Also

১২ বছরে যত পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কী হবে বুঝতে পারছি না: পিএসসি চেয়ারম্যান

বাংলাদেশ পাবলিক ওয়ার্ক কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসেন বলেন, ১২ বছর ধরে অনেক পরীক্ষা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *