প্রথমে অস্বীকার করার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ হত্যা ও বাসে অগ্নিকাণ্ডের দায় স্বীকার করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশিদ এ তথ্য জানিয়েছেন।
বুধবার মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এছাড়াও, ২৮ অক্টোবর সংঘর্ষের সময় পুলিশ সদস্য আমিরুল হত্যা, বিচারকের বাসভবনে হামলা, কাকরাইল, রমনা, মৌচাকে বাস পোড়ানোর ঘটনায় আরও ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান ডিবি প্রধান।
তিনি বলেন, লেবার পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুজ্জামান টুকুর নির্দেশে পুলিশের ওপর হামলা, জজ ভবন ভাংচুর ও বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে। গ্রেফতার হাসান হাওলাদার গুলশান থানা ছাত্রদল কর্মী, কামরুজ্জামান টুকু শ্রমিক দলের যুগ্ম আহবায়ক, গ্রেফতার আবুল হোসেন জুয়েল কবি নজরুল কলেজ ছাত্রদলের সহ-সভাপতি,
মহিউদ্দিন হৃদয় রমনা থানা যুবদলের ১৯ নং ওয়ার্ডের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, রবিউল ইসলাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব।
ডিবি প্রধান বলেন, এখনও যারা আগুন সন্ত্রাস করছে তাদের তথ্যও পুলিশের কাছে রয়েছে। সবাইকেই আইনের আওতায় আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন হারুন। বলেন, জনগণের জান মাল রক্ষায় পুলিশ তার দায়িত্ব পালন করছে। কোন নাশকতাকারীকেই ছাড় দেয়া হবে না।