সারাদেশের মানুষের চোখ এখন সিলেটের দিকে। গনমাধ্যমে একের পর এক তাদের এই দূরাবস্থার ভিডিও ও তথ্য চিত্র পাঠাচ্ছে। এমন অবস্থায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের জন্য ত্রান সমর্ঘী আসছে। সরকার এবং বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ত্রান বিতরন করছেন সেনাবিনী ও সেচ্ছা সেবক ও উদ্ধার কর্মীরা সবাই মিলে।
টানা বর্ষণ ও ভূমিধসের কারণে সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বানভাসিদের উদ্ধারে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুক্রবার (১৮ জুন) সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আনোয়ার সাদাত দেশ টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দেশ টিভিকে তিনি বলেন, “আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বানভাসি মানুষকে উদ্ধার করা। যেভাবে পানি বাড়ছে তা চিন্তার বিষয়। বন্যা কবলিত এলাকায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে ইতিমধ্যে সেনাবাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করেছে জেলা প্রশাসন। আমরা আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকটি দল বানভাসি মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদে ফিরিয়ে আনবে।
এদিকে সিলেটের জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, লামাকাজী, বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অনেক জায়গায় নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও পিয়াইন নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে অস্বাভাবিক হারে।টানা বর্ষণ ও ভূমিধসের কারণে সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বানভাসিদের উদ্ধারে কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুক্রবার (১৮ জুন) সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আনোয়ার সাদাত দেশ টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দেশ টিভিকে তিনি বলেন, আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বানভাসি মানুষকে উদ্ধার করা। যেভাবে পানি বাড়ছে তা চিন্তার বিষয়। বন্যা কবলিত এলাকায় আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে ইতিমধ্যে সেনাবাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করেছে জেলা প্রশাসন। আমরা আশা করি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকটি দল বানভাসি মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদে ফিরিয়ে আনবে।
এদিকে সিলেটের জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, লামাকাজী, বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অনেক জায়গায় নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সঙ্গে সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও পিয়াইন নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে অস্বাভাবিক হারে।
https://youtu.be/AUMrdA_s_Ek