Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Entertainment / সাপটিকে মনে হয়েছিল বিষাক্ত,ধরতে গিয়ে তিন বার কামড় খেলাম: সালমান

সাপটিকে মনে হয়েছিল বিষাক্ত,ধরতে গিয়ে তিন বার কামড় খেলাম: সালমান

গতকাল বলিউডের ভাইজান সালমান খান কে সাপে কামড়ানোর পর থেকেই কেঁপে উঠেছে বলে পড়াসহ ভারতের সমস্ত চিত্রজগৎ। জানা গেছে ভাইজান এখন সুস্থ আছে। তবে যখন সাপে কামড়ে ছিল তাকে এক একজনের মুখ থেকে শোনা যাচ্ছিল এক এক রকম কথা। অবশেষে কিভাবে তাকে সাপে কামড়েছে সে ব্যাপারে নিজ মুখে কথা বললেন বলিউড বাদশাহ সালমান খান।

সালমন খানের শরীরে তিন বার কামড় বসিয়েছে সাপটি। শনিবার মধ্য রাতের অঘটনের পর সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুললেন ‘ভাইজান’। জানালেন বিস্তারিত ঘটনা। সলমন বললেন, ‘‘আমাদের পানভেলের খামারবাড়িতে একটি সাপ ঢুকে পড়ে। আমি লাঠি দিয়ে সেই সাপটিকে তুলি। বাইরের জঙ্গলে ফেলে আসার চেষ্টা করি। কিন্তু ধীরে ধীরে সাপটি আমার হাতে উঠে আসে। আমি হাত দিয়ে সাপটিকে ধরি। তার পরে তিন বার আমার হাতে কামড় বসায়।’’ সলমনের বক্তব্য, সেই সাপটিকে দেখে বিষাক্ত বলে মনে হয়েছে তাঁর। ‘টাইগার’ বললেন, ‘‘হাসপাতালে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা থাকতে হয়েছে আমাকে। এখন যদিও ঠিকই আছি।’’

সলমনের মতে সাপটি বিষাক্ত হলেও তাঁর বাবা সেলিম খান এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু সূত্রে জানা গিয়েছিল, সাপটির বিষ নেই। তাই কোন তথ্য সত্যি, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েই গেল। তা ছাড়া ঘনিষ্ঠ বন্ধু জানিয়েছিলেন, শনিবার রাতে তাঁরা বাগানে বসে আড্ডা মারার সময় সলমন হাতে ব্যথা অনুভব করেন। তার পরেই একটি সাপ চোখে পড়ে সকলের। সঙ্গে সঙ্গে সাহায্য চেয়ে চিৎকার করে ওঠেন বন্ধুরা। দেরি না করে বলি তারকাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই বয়ানের সঙ্গেও মিলল না সলমনের বয়ান।

বাবা বলছেন এক কথা বন্ধু বলছেন আরেক কথা তবে আসল কথা তো তিনি বলতে পারবেন যিনি ভুক্তভোগী। তাইতো গুরুত্ব পাচ্ছে ভাইজানের কথা। ঘটনার বিবরনের সাথে এতোটুকু পরিষ্কার হল যে বলিউড বাদশাহ সালমান খান এখন সুস্থ আছে। তবে জন্মদিনটা তার হয়ত খুব একটা ভালো কাটলোনা। তবুও যেহেতু কোন বড় বিপদ আসেনি সেইদিক থেকে বলা যায় জন্মদিন উদযাপনে হয়ত কোন বাধা আসবেনা।

About Ibrahim Hassan

Check Also

গোপনে বিয়ে করলেন তৌহিদ আফ্রিদি, জানা গেল কনের পরিচয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে যখন সারা দেশের মানুষ ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তখন বেশ নিরব ছিলেন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *