সাধারণত মামলা মোকদ্দমার জন্য আইনজীবীদের শরণাপন্ন হয়ে থাকে এবং আইজীবীদের এর জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী একটি ফি দিতে হয়। ফি এর পরিমাণ অনেক সময় বড় অঙ্কেরও হয়ে থাকে তবে মামলা বুঝে। কিন্তু ফি এর পরিমাণ যদি হয় ১২ কোটি টাকা তাহলে ব্যাপারটি আসলেই খুব দুঃখজনক। সম্প্রতি এমনি একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে আইনজীবীর বিরুদ্ধে।
বরখাস্তকৃত কর্মচারীদের কাছ থেকে বকেয়া আদায়ের জন্য লড়াই করতে যাওয়া একজন আইনজীবীর কাছ থেকে ১২ কোটি টাকা ফি আদায়ের তদন্তের জন্য গ্রামীণ টেলিকমের নির্দেশনা চেয়ে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। রিটে সংসদ সচিব, বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, বার কাউন্সিলের সচিব ও অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীকে বিবাদী করা হয়েছে।
বুধবার (৬ জুলাই) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। বুধবার (৬ জুলাই) বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চে বিষয়টি উপস্থাপনের কথা রয়েছে।
আইনজীবী ব্যারিস্টার মোঃ আশরাফুল ইসলাম দেশের জনপ্রিয় একটি সংবাদ মাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রসঙ্গত, আইজীবীদের আকছে মানুষ যায় উপকার পাবার জন্য আর সেই আইনজীবীরাই যদি সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাহলে প্রশ্ন হলো মানুষ যাবে কার কাছে। আসল কথা হলো ভালো মানুষের মধ্যেও লুকিয়ে থাকে অনেক অসৎ মানুষ যাদের অপকর্মের শিকার সাধারণ জনগন।