সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ দেশের প্রায় প্রতিটি সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন রনি। এর আগে অনলাইন থেকে ট্রেনের সিট বুক করতে গিয়ে রীতিমতো প্রতারণার শিকার হন তিনি। আর এরই জের ধরে গত কয়েকদিন ধরে রেলওয়ের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেনে রনি।
এদিকে রনির অবস্থানের কারণ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। আজ বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে তার বিষয়ে তথ্য জানানোর জন্য বলেন।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিকের কাছে রনির অবস্থানের কারণ জানতে চান আদালত। এরপর মানিক বলেন, আমরা পত্রিকা ও বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকেও জানতে পেরেছি যে ঢাবি শিক্ষার্থী রেলওয়ের টিকিটের অনিয়ম নিয়ে আন্দোলন করছে।
এরপর আদালত বলেন, ঘটনা কী, খোঁজ নিয়ে দেখেন। একটি ছেলে দিনের পর দিন কমলাপুর রেলস্টেশনে অবস্থান করছে, বিষয়টি ভাইরাল ও আলোচিত সর্বত্র। সমস্যাটি সমাধান করা যায় কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন।
এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় রেলওয়ের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে। এ সময়ে সেখানে উপস্থিতিত ছিলেন ঢাবি শিক্ষার্থী রনিসহ অনেকই।