একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর তালিকায় ছিলেন অভিনেতা আমিন খান তবে পরবর্তীতে আস্তে আস্তে তিনি হারিয়ে গিয়েছেন এখন সিনেমায় তাকে খুব একটা দেখা যায় না একসময় আলোচিত এই অভিনেতা বর্তমানে নিজস্ব ব্যবসা নিয়ে বেশি ব্যস্ত সময় পার করছেন এবং একরকম সিনেমা থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন তবে তার ভক্ত-অনুরাগীরা এখনো মুখিয়ে আছে তার সিনেমা দেখার জন্য
১৯৯৮ সালের ১৫ মার্চ আমিন খান বিয়ে করেন সঙ্গী সিগ্ধা খানকে। স্ত্রীর অবদান তার জীবনে ‘উল্লেখযোগ্য’, বলেন এই অভিনেতা।
স্নিগ্ধা খান স্বামী আমিন খানকে সব সময়ই তার মানসিক অবস্থা শান্ত রেখে তাকে সঠিকভাবে কাজ করার পরামর্শ দেমাত্র তিন মাসের প্রেমের বিয়ে আমিন খান ও স্নিগ্ধার। কম সময়ের প্রেমের বিয়ে বলেই বিয়ের পরবর্তী
জীবনটাই সবচেয়ে বেশি উপভোগ করছেন আমিন খান। সামনের বছরেই তাদের দাম্পত্য জীবনের ২০ বছর পূর্ণ হবে। এখনো নিজের স্ত্রী স্নিগ্ধাকে নিয়ে বেশ সুখে আছেন। এমনটাই সোশাল মিডিয়ায় জানান। সুখের অবিচ্ছেদ্য অংশ দুই ছেলে, যারা তাদের আনন্দে পূর্ণতা দান করে।
আমিন খানের নিজের জন্মদিন ২৪ ডিসেম্বর, বড় ছেলে রাইয়ানের ২৪ আগস্ট এবং ছোট ছেলে আজমাইনের ২৪ জুন। তাই ২৪ সংখ্যাটি অনেক সৌভাগ্যর বলেই মনে করেন তিনি।
‘অবুঝ দুটি মন’, ‘দুনিয়ার বাদশা’, ‘হৃদয় আমার’, ‘মুখোমুখি’, ‘ফুল নেবো না অশ্রু নেবো’, ‘মেজাজ গরম’, ‘আজ গায়ে হলুদ’, ‘বধূবরণ’, ‘ও আমার দেশের মাটি’ এবং ‘হৃদয়ের বন্ধন’ আমিন খানের ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছবি।
আমিন খান বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের জনপ্রিয় অভিনেতার নাম নব্বইয়ের দশকে এবং তার পরবর্তী সময়ে তিনি ব্যাপকভাবে বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীদের নজরে এসেছিলেন এবং তার অভিনয় দক্ষতা অত্যন্ত নিপুন এক সময়ের আলোচিত এই অভিনেতা এখন সিনেমা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন এবং নিজের সংসার এবং ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েই বেশি ব্যস্ত সময় পার করেন ব্যক্তিগত জীবনে আমিন খান বিবাহিত এবং দাম্পত্য জীবনের ২০ বছর পূর্ণ করেছেন তারা