লোকসভার গ্যালারি থেকে দুই দলই চেম্বারে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বড় প্রশ্ন সংসদের নিরাপত্তা নিয়ে। লোকসভায় অভিযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন দু’জন। প্রতিষ্ঠান।
আনন্দবাজার আরও তাৎপর্যপূর্ণ, স্মৃতিতে আমার বক্তৃতা 22 বছর আগের পার্সটে। এর আগে 2001 সালে সংসদে জঙ্গি যুদ্ধ হয়েছিল।
লোকসভার শীতকালীন অধিবেশন চলছিল। দীর্ঘদিন মালদহ উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ছিলেন বক্তা। আচমকাই দেখা যায় দুজনে পড়ে যায়। বেঞ্চে পড়ে গেল। থম সিট ছেড়ে দিল।
রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
হলুদ রঙের ভোটাররা জাতীয় সংসদ গঠনে উসকানি দিচ্ছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ। এক বেঞ্চ থেকে অন্য বেঞ্চে ঝাঁপ দাও এবং শাঁস আঘাত কর। এগুলোকে ‘বোমা’ বলে দাবি করা হচ্ছে। ইজাতি আতঙ্কিত। সমুদ্রের ধোঁয়া বিষাক্ত হতে পারে, মেঘেরা সেই ভয়ে। ডানপন্থীরা স্লোগান দিচ্ছেন বলে অভিযোগ। পার্লামেন্টের নিরাপত্তারক্ষীরা দ্রুত ধরা দেয়। পতনের পরও সমর্থকদের সভা থেকে শুরু করে স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
নিয়ন্ত্রকদের দ্বারা কি স্লোগান দেওয়া হয়েছিল? দুজনে একে অপরের দিকে চিৎকার করছিল, ‘এক সুর বলো না’। লোকসভা পরিবহণ ভবনের সামনে বসানো হয়েছে আরও দুই পুলিশকর্মী। একজন মহিলাও ছিলেন। একই রকম স্লোগান দেয়।
লোকসভা দলের নেতা অধীর চৌধুরী বলেন, “গ্যালারি থেকে দুইজন লাফ দিয়েছিলেন। আমার হাতে কিছু ছিল। তা থেকে হলুদ রং বের হয়। পথিককে ধরো। পরে কারার জন্য বার নিয়ে আসেন নিরাপত্তারক্ষীরা। লোকসভা অধিবেশন দুপুর ২টা পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। ২০০১ সালের ভোটার এমপি যিনি আজ মারা গেছেন। একই দিনে ফের সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘন করা হয়।