উন্নয়নের নামে সরকার মেগা প্রকল্পগুলোয় দু/র্নীতি ও লু/টপাট হয়েছে। যার ফলে দেশের অর্থনীতি হু/মকির মুখে পড়েছে। কিন্তু সরকার ইউক্রেন-রাশিয়ার সংকটের কথা বলে বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা করছে। অবৈধ্য ভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার ও লাগাতার দুর্নীতির কারনে রিজার্ভ সংকটের কারনে জ্বালানি তেল ও গ্যাস আমদানি করতে ব্যর্থ হচ্ছে যার প্রভাব পড়েছে বিদ্যুৎ খাতে। যার জন্য ঋণ চেয়েছে আই এম এফের কা/ছ থেকে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যো/গাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যা/টাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জ/ন্য হুবহু তুলে ধ/রা হলো।
বাংলাদেশ আই এম এফের কাছ থেকে ৪.৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ চেয়েছে। ২৬ শে অক্টোবর আইএমএফের একটি মিশন এই ঋণের আবেদন নেগোশিয়েট করার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসবার কথা। তবে এই ঋণের বিষয় সরকার মুখে কুলুপ এটে বসে আছে। ফলে সরকারি চ্যানেলে জনগণ কিছুই জানতে পারছে না।
তবে এ বিষয়ে কী কী হতে পারে সেবিষয়ে আমরা কিছুটা আন্দাজ করতে পারব শ্রীলঙ্কায় আই এম এফের ঋণের দিকে তাকালে।
গত এপ্রিল মাসে শ্রীলংকা তাঁর অর্থনীতি জয় বাংলা হয়ে যাওয়ার পরে আইএমএফের কাছে হাত পাতে। ছয় মাস লেগে যায় এই ২.৯ বিলিয়ান্ ডলারের ঋণের বিষয়ে “স্টাফ লেভেল এগ্রিমেন্ট”-এ পৌঁছতে। টাকাটা কিন্তু একসাথে পাবেনা। এই ঋণ ছাড় দেওয়া হবে ৪৮ মাস ধরে। এই ঋণ কার্যকর হবে আইএমএফ বোর্ড অফ গভর্নরসের অনুমোদনের পরে।
প্রসঙ্গত, সরকার আই এম এফের কাছে থেকে যে ঋণ নিতে চাচ্ছে সেটির বিষয়ে স্পষ্ট করছে না বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ঋণ পাওয়ার শর্ত গুলোর ব্যাখাও সামনে আনছে না সরকার।