সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকের একটি এলাকায় শ্যালিকার বিয়ে ভা’ঙার দায়ে অভিযুক্ত দুলাভাই। ঐ দুলাভাই তার শ্যালিকার আ’প/ত্তিকর ছবি দেখিয়ে বেশ কয়েকটি বিয়ে ভেঙ্গে দেয়। মো. শেখ আজিজুল হাকিম (৩০) নামের ঐ ব্যক্তিকে পু’/লি’/শ গ্রে’ফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সংশ্লিষ্ট বিশেষ আইনে মা’ম/লা দা’য়ের করার পর গত রোববার অর্থাৎ ১০ অক্টোবর দুপুরের দিকে তাকে সুনামগঞ্জ জেলা আদালতে নেওয়ার পর সেখান থেকে কা’রা/গারে প্রেরন করা হয়। আজিজুল মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলাধীন দক্ষিণ গড়গাঁও নামক গ্রামের প্রয়াত আফরোজ আলীর পূত্র।
পু’/লি’/শ সূত্রে জানা যায়, লম্প’ট আজিজুল হাকিম সম্প্রতি ছাতক উপজেলার জাউয়াবাজার ইউনিয়নে কৈতক গ্রামে এক কিশো’রীকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকেই সে শ্বশুর বাড়িতে আসা-যাওয়ার এক পর্যায়ে ১৮ বছর বয়সী শ্যালিকার সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করেন। প্রায় সময়ই মোবাইল ফোনে ইমুর মাধ্যমে ভিডিও কলে শ্যালিকার সঙ্গে কথা বলতেন আজিজুল হাকিম। এই সুবাধে আজিজুল হাকিম মোবাইলে কথা বলার সময় শ্যালিকার আ’প/ত্তিকর ছবি সংরক্ষণ করেন।
সম্প্রতি শ্যালিকার বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে ছেলে পক্ষ বাড়িতে দেখতে এসে দু’পক্ষের মধ্যে বিয়ের চূড়ান্ত কথা হয়। এদিকে, শ্যালিকার বিয়ের খবর জানতে পেরে লম্প’ট আজিজুল হাকিম শ্যালিকার আ’প/ত্তিকর ছবি ছেলে পক্ষকে দেখান। ছবি দেখানোর পরই বিয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে ছেলে পক্ষ।
আজিজুল হাকিমের শ্যালক (স্ত্রীর বড় ভাই) তার বি’রুদ্ধে গত শনিবার রাতের দিকে থা’/নায় গিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দা’য়ের করার পর পু’/লি’/শ আজিজুল হাকিমের বিরু’দ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সংশ্লিষ্ট বিশেষ আইনে মা’ম/লা রজু করে।
ঐ রাতে শাহিন হোসেন ও মো. মহিন উদ্দিন যারা ঐ থা’/নার পু/লি’শ উপ-পরিদর্শক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন তারা এবং সেই সাথে বেশ কয়েকজন পু’/লি’শ সদস্যদের নিয়ে ঐ একই উপজেলার দক্ষিণ গড়গাঁও নামক গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ শ্যালিকার দুলাভাই আজিজুল হাকিমকে তার বাড়ি হতে আ’ট/ক করে থা’/নায় নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে পরে আদালতে পাঠিয়ে দেয়।