জানা গেল হাসিনার করুণার
কয়টি আসন পেলেন ইনু-মেননরা
tag words :
Awami League
14-party alliance
Workers Party
Tariqat Federation
Jatiya Party (JP)
Jasad
Election
Seat Sharing
Sheikh Hasina
Boat Symbol
National Election
Alliance Coordination
Ganobhaban
Hasanul Haque Inu
Rashed Khan Menon
Syed Najibul Bashar Maizvhandari
Anwar Hossain Manju
Bangla Tags:
আওয়ামী লীগ
১৪ দলীয় জোট
ওয়ার্কার্স পার্টি
তরীকত ফেডারেশন
জাতীয় পার্টি (জেপি)
জাসদ
নির্বাচন
আসন ভাগাভাগি
শেখ হাসিনা
নৌকা প্রতীক
জাতীয় নির্বাচন
জোট সমন্বয়
গণভবন
হাসানুল হক ইনু
রাশেদ খান মেনন
সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
গতকাল সোমবার গণভবনে অনুষ্ঠিত ১৪ দলীয় জোটের আসন ভাগাভাগির বৈঠকে আওয়ামী লীগ শরিক চার দলকে একটি করে আসন ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ চার দল হলো ওয়ার্কার্স পার্টি, তরীকত ফেডারেশন, জাতীয় পার্টি (জেপি) এবং জাসদ।
শেখ হাসিনা জোট বহাল রেখে প্রার্থিতা উন্মুক্ত করে দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিলেও বিশটি আসনে ছাড় চান ১৪ দলের নেতারা। এসময় তারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার ইচ্ছাও ব্যাক্ত করেন।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, শেখ হাসিনা তাঁদের বলেছেন, নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে প্রতিটি আসনই উন্মুক্ত রাখতে চান তিনি। তবে জোটের অন্য নেতারা আসন সমন্বয় ও জোটগতভাবে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেন। বর্তমান সংসদে থাকা জোটের চার দলের চার নেতার নির্বাচনী আসনে সমঝোতা করার অনুরোধও জানান জোট নেতারা।
বৈঠকে ১৪ দলের শরিক দলগুলোর সাংগঠনিক শক্তি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, গত ১৫ বছরেও দল ঠিক করতে পারেননি। দলকে শক্তিশালী করেন। নতুন নতুন কত দল আসছে।
এ সময় জোটনেতারা বলেন, অন্য কোনো দলের সঙ্গে মেলালে হবে না। জোটের দলগুলোর একটা আদর্শিক পরিচিতি আছে। ছোট বলেই নৌকায় নির্বাচন করতে চান।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘শরিকেরা আপনার সঙ্গে এত দিন ধরে আছে। আন্দোলন, লড়াই-সংগ্রাম করলাম একসঙ্গে। বর্তমান অবস্থায় আমরা তো আর কিছুই করতে পারব না।’
তাদের এই বক্তব্যের পর, আওয়ামী লীগের কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলেও অন্য কোনো কৌশলে ৪ নেতাকে জিতিয়ে আনা হবে বলে ধারণা দেওয়া হয় ১৪ দলের নেতাদের। এই চার নেতা হলেন, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী।
The Awami League, a major component of the 14-party alliance, has decided to allocate one seat each to the Workers Party, Tariqat Federation, Jatiya Party (JP), and Jasad. This decision was announced following a seat-sharing meeting at Ganobhaban. Although Sheikh Hasina, the leader of the Awami League, has expressed openness to participating in the twelfth national election without pre-assigned seats, leaders from the 14-party alliance are seeking concessions for 20 seats and expressing a preference for voting on the boat symbol.
During the meeting, Sheikh Hasina conveyed her desire to keep every seat open to create a festive atmosphere for the election. However, other alliance leaders advocated for seat coordination and elections conducted through the alliance. There was also a request to compromise on the electoral seats of the leaders from the four parties currently in the parliament.
Sheikh Hasina expressed disappointment with the organizational strength of the 14 participating parties, emphasizing that the party has not strengthened in the last 15 years. She questioned the emergence of new teams and expressed concerns about the alliance parties maintaining their ideological identity.
The alliance leaders emphasized their distinct ideological identity and the symbolic importance of the boat. Hasanul Haque Inu mentioned the longstanding partnership and struggles, emphasizing the limited options available in the current situation.
Despite these discussions, there was an impression that even if no one from the Awami League withdrew their candidacy, the four leaders nominated by the other parties might employ alternative strategies to secure victory. The four leaders in question are Rashed Khan Menon of the Workers Party, Syed Najibul Bashar Maizvhandari of the Tariqat Federation, Anwar Hossain Manju of Jatiya Party (JP), and Hasanul Haque Inu of Jasad.
শেষ পর্যন্ত জানা গেল, আসন ভাগাভাগিরনির্বাচনে কয়টি আসন পেলেন ইনু মেমনরা
Babu
December 5, 2023
ভিডিও
Check Also
যুক্তরাষ্ট্রের নয়া শ্রম নীতি নিয়ে প্রথমবারের
মত জনসম্মুখে মুখ খুললেন পিটার হাস
#পিটারহাস #মার্কিনরাষ্ট্রদূত #পোশাকশিল্প
tag words :
মার্কিন রাষ্ট্রদূত
পিটার হাস
পোশাক শিল্প
আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার
বাংলাদেশ
বেসরকারি খাত
সহযোগিতা
ন্যূনতম মজুরি
শ্রম নীতি
পোশাক শ্রমিক
অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক
টেকসই উন্নয়ন
মার্কিন কোম্পানি
শক্তিশালী শ্রম আইন
মার্কিন রাষ্ট্রদূত
স্থিতিশীল পরিচালনা
বাংলাদেশে প্রচার
শ্রম আইন
সশস্ত্রকরণ
মজুরের অধিকার
বাংলাদেশ পোশাক নির্মাতাদের ও রপ্তানিকারকদের সম্মিলিত দরকার
ফারুক হাসান
জিএমএমইএ (বাংলাদেশ পোশাক নির্মাতা ও রপ্তানিকারক সমিতি)
গারমেন্টস
গারমেন্ট উৎপাদক এবং রপ্তানিকারকগণের সমর্থন
বৈশ্বিক শ্রম কৌশল
ট্রেড ইউনিয়ন
সামাজিক ন্যায়
শ্রমিকের অধিকারের স্বাধীনতা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট
অ্যান্থনি জে ব্লিঙ্কেন
অ্যাডভান্সিং ওয়ার্কার এম্পাওয়ারমেন্ট
রাইটস এবং হাই লেবার স্ট্যান্ডার্ডস গ্লোবালি
বৈশ্বিক শ্রম কৌশল
সরকারি সংস্থা
American Ambassador
Peter Haas
Garment Industry
International Labor Rights
Bangladesh
Private Sector
Collaboration
Minimum Wage
Labor Policy
Garment Workers
Economic Challenges
Bilateral Relations
Sustainable Development
American Companies
Labor Laws
Empowerment
Rights and High Labor Standards
Global Labor Skills
Trade Union
Social Justice
Independence of Workers' Rights
BMMEA (Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association)
Faruk Hasan
GMMEA (Garments Manufacturers and Exporters Association)