সম্প্রতি গত কয়েকদিন আগেই পুলিশের সাথে এক সংঘর্ষে যুবদলের এক কর্মীর ‘মৃ’ত্যু’ হও’য়ার ঘটনায় রীতিম’তো সারা-দেশজুড়ে শুরু হয় বেশ শোরগোল। তবে এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার প্রা’ণ হারালেন যুবদলকর্মী শহিদুল ইসলাম। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার রাতে শাওনের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। পুলিশি পাহারায় রাতে তাকে মুড়’মা কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে শহিদুল ইসলাম শাওনের মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার মুড়মা গ্রামে পৌঁছালে এক হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এসময় লাশ দাফনের সময় নিয়ে নানা নাটকীয়তা সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ পাহারায় রাত ১০টায় মুরমা জামে মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। নিহত শাওনের পরিবারের দায়িত্ব বিএনপি নেবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
এদিকে যুবদল এই কর্মীর মৃত্যু নিয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে দাবি করেছেন, বিএনপি এবং যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে, এই এ সংঘর্ষের গুরুতর আহত হওয়ার পর এক পর্যায়ে ‘মৃ’ত্যু’ হয় শাওনের।