মানবাধিকার লঙ্ঘ’নের জন্য বাংলাদেশ র্যাবের ( Radhab ) ( Bangladesh Radhab ) উপর নিশেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। র্যাবের ( Radhab ) উপর এই নিষেদ্ধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার দীর্ঘ দিন ধরে মার্কিন সরকারের সাথে আলোচনা সভা ও বৈঠকে বসেছেন। তবে কোন কিছুতেই যেন লাভ হচ্ছে না। তবে এবার এই বিষয় নিয়ে এবার প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসে মার্কিন উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন ফিনারের ( John Finner ) সঙ্গে বৈঠক করেন।
ওই বৈঠকে তিনি র্যাবের ( Radhab ) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানান। গত ( Past ) শনিবার (৪ জুন ( June )) ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।
বৈঠকে উপদেষ্টা জন ফিনার গত ( Past ) পাঁচ দশকে বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের দৃঢ়তার কথা স্বীকার করেন। বৈঠকে উপদেষ্টা সালামান এফ রহমান ( Salaman F. Rahman ) জন ফিনারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ( Sheikh Hasina ) বিচক্ষণ নেতৃত্বে গত ( Past ) ১৪ বছরে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্জন সম্পর্কে অবহিত করেন এবং এসব অর্জনে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানান।
বৈঠকে সালমান এফ রহমান বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা ও রাজনৈতিক সহায়তা দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদও জানান। জন ফিনার সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা স্বীকার করেছেন। তিনি ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেন। তিনি সুশাসন, শ্রম ও মানবাধিকার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
এদিকে, উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান জোর দিয়ে বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের দ্বারা দেশে শ্রম ও মানবাধিকারের ক্রমাগত ( Past ) উন্নতির জন্য বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা যথাযথভাবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।
বৈঠকে উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান যত দ্রুত সম্ভব র্যাব কর্মকর্তাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে মার্কিন সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বঙ্গবন্ধুর ( Bangabandhu ) আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ( Rashed Chowdhury ) ফিরিয়ে আনতে জন ফিনারের ( John Finner ) সহায়তা চেয়েছেন।
উল্লেখ্য, হাজার হাজার মানুষকে নিথর করার দায়ে র্যাবের ( Radhab ) উপর নিষেধাজ্ঞা করেছে মার্কিন সরকার। তবে কে বা কারা তাদের হ/ ত্যা করেছে তা কেউ নিশ্চিত নয়। মার্কিন সরকার অজথাই এমন সিদ্ধান্ত নয়েছে বলে মন্তব্য করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল ( AK Abdul ) মোমেন। তিনি আরো বলেন, আশা করি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ( United States ) ডেটা-চালিত হবে। নিখোঁজ হওয়া ছয় মিলিয়ন মানুষের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ( United States )ে কর্তৃপক্ষের প্রধানের জন্য কোন শাস্তি নেই। আর এখানে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নতুন চেহারা- এগুলো লোক দেখানোর অপচেষ্টা।