২০০৪ সালের মার্চ ( March year ) মাসে গঠিত হয় র্যাব অর্থাৎ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন। র্যাবের ( Radhab ) উথানের পর থেকেই সকল ধরণের অপরাধ ও আন্যায় কর্মকান্ড পরিলক্ষিতভাবে হ্রাস পেয়েছে। অপরাআধীদের কাছে র্যাব নামটাই হলো একটি আ/তঙ্কের নাম। তবে র্যাবের ( Radhab ) কর্মকান্ডের উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সেই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়ার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ( Asaduzzaman Khan Kamal ) বলেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মন্তব্য অস্পষ্ট।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত র্যাবের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা স্পষ্ট নয় এবং তারা সংস্কার চায় কি না সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার (৩১ মে) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আমরা র্যাবকে সংস্কার করেছি এবং আধুনিক সময়ের সাথে সংযুক্ত রেখেছি। সংগঠনকে মানুষের সাথে নিয়ে কাজ করার লক্ষ্যে আছি। এলিট ফোর্স র্যাবের গতিবিধি সবসময় আমাদের নজরদারিতে থাকে।
দেশে নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। আমাদের সরকার সব সময়ই নির্বাচনমুখী। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর করতে নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে। এ জন্য আমরা সহযোগিতা করব।
প্রসঙ্গত, অপরাধ দমনে র্যাব খুবই কঠোর ও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। দেশের মানুষ এখনই অনেক স্বস্তিতে আছে। সাধারণ মানুষ নিশ্চিন্তে করতে চলাফেরা। র্যাব তাদের কার্যক্রম শুরু করা থেকে আজ পর্যন্ত সততার সহিত ডায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। তাদেরকে নিয়ে বাংলার মানুষ গর্বিত। সবাই মনে করছেন র্যাবের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে না নিলে অপরাধের মাত্রা সীমাহীনভাবে বেরে যেতে পারে।