বর্তমান সময়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল গুলোর সাথে সংলাপ করছেন রাষ্ট্রপতি। ইতিমধ্যে তিনি বেশ কিছু রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপ করেছেন। তবে বেশ কিছু দল এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সংলাপের বিপরীথে অবস্থান নিয়েছে। এবার রাষ্ট্রপতির সংলাপ নিয়ে বেশ কিছু কথা তুলে ধরলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
জাতীয় সরকারের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘শেখ রেহানাকে ন্যায়পাল নিয়োগ করে তিনি সাধারণ মানুষের জন্য কি করতে পারে আমরা তা দেখতে চাই।’ আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় মানবাধিকার সমিতি আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি সংলাপের মাধ্যমে সময় ক্ষেপন ছাড়া আর কিছুই করতে পারবে না। এতে করে একদিকে অর্থ ব্যায় অন্যদিকে সময় ব্যায়। জাতির কোনো কল্যাণ বয়ে আসবে না।’
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলায় শীর্ষ সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রে/প্তা/র করার জোর দাবি জানিয়ে বলেন, ‘আমার চারপাশে যারা রয়েছে প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে স/ন্ত্রা/সী/দের আ/ঘা/তে রক্তাক্ত হয়েছে। অথচ থানায় মামলা হলেও এখনো আসামিরা কেন গ্রে/প্তা/র হচ্ছে না। কারা তাদেরকে পৃষ্টপোষকতা করছে?’ এ সময় ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোর্শেদা বেগম, আনোয়ার হোসেন অনু, আব্দুল্লাহ, অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সোনার বাংলা পার্টির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হারুন অর রশিদ, নারায়ণগঞ্জ জেলার জাতীয় মানবাধিকার সমিতির সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম কাজলসহ প্রমুখ।
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারাও সংলাপের মধ্যে দিয়েই নির্বাচিত হয়েছিল। তবে তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগের শেষ নেই। এই সকল অনিয়মের জের ধরে সংলাপের মধ্যে দিয়ে এবারের নির্বাচন কমিশন গঠনে আপত্তি জানিয়েছে বিনএপি দল সহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এবং তারা এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি দাবি জানিয়েছে।