নিজেদের স্বার্থেই আবারও আওয়ামীলীকে ক্ষমতায় রেখেছে ভারত।তারা নিজেদের স্বার্থে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রকে ধ্বংস করছে অথচ তাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে কোনো দেশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে ভারত হস্তক্ষেপ করে না।কিন্তু দ্বাদশ নির্বাচনে আওয়ামীলীগকে নিলজ্জের সমার্থন দেওয়াটা দেশের মানুষ দেখেছে।তারা নিজেদের সার্থে ১৮ কোটি মানুষের আকাঙ্খাকে শেষ করে দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছে পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ফ্যাক্টারীতে বর্তমানে অবৈধভাবে কাজ করতে থাকা যে ১০-১৫ লক্ষ ভারতীয় কর্মী আছে এগের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেয়া যায়? এইডা কলে আসলেই খুব গুরুত্বপুর্ন্য একটা প্রশ্ন। এক্ষেত্রে আপনাদের সবার যে উপলব্দী যে ভারত এই বিপুল সংখ্যক ভারতীয় কর্মীদের পাঠায়া কাজ করায়া বছরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ভারতে নিয়া যাইতেছে বাংলাদেশ থেইকা এইটা বন্ধ করা লাগবি।
এইটা কতো? পাচ বিলিয়ন ডলার মাসে। ডয়েচে ভেলেতে তোউহিদ হীসেন সাহেব বলছেন। আরো প্রায় ছয় চচ্ছর আগের একটা প্রতিবেদিন দেলহেন আওয়ামী ল্যাস্পেন্সার নবনীতার মুখেই সেইখানে বলতেছে বাংলাদেশে রেমিটেন্স আসে ১৩ বিলিয়ন আর দশ বিলিয়ন নিয়া যায় ইন্ডিয়ানেরা। আপনি গায়ে গতরে খাইট্যা যেই টেকা পাঠান সেই টেকা দিয়া হাসিনা এদের বেতন দেয়। দেখেন না বৈধ পথে ব্যাংকের মাধ্যমে টেকা পাঠাইতে বলে হাসিনা ক্যান বলে? তাইলে ওই টেকাটা আপনার উপার্জনের টেকাটা সে ইন্ডিয়ান্দের দিতে পারে। মানে আগে টেকাটা হাসিনার ব্যাংকে যায়৷ তারপরে ডলার ইউরো ইউয়ান, রিয়েল সব হাসিনা রাখে আর টেকা দেয়।