রাশিয়ার( Russia ) সাথে বাংলাদেশে মধ্যে সুসম্পর্ক থাকায় এই দুই দেশের অভ্যান্তরীন চুক্তি স্বাক্ষরিতের মাধ্যমে এমওপি সারের আমদানি করার কথা ভাবছে বাংলাদেশের( Bangladesh ) সরকার। তবে ইউক্রেন( Ukraine ) এবং রাশিয়ার( Russia ) মধ্য চলমান সংঘা”তের প্রেক্ষিতে কোন কারন বশত: যদি সেটা সম্ভবপর না হয় তবে অন্য কোন উপায়ের কথা ভাববেন বলে গনমাধ্যমকে জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা( H M Mustafa ) কামালের।
এই আইটেমটি বরাবরের মতো আনার চেষ্টা করছি। তবে তারা যদি না দিতে পারে তাহলে আমরা অন্য কোথাও থেকে চেষ্টা করবো। এর আগে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। আমরা তাদের কাছ থেকে এটি নেওয়ার চেষ্টা করব। ইতিমধ্যে, সাতটি রাশিয়ান ব্যাংক সুইফট আন্তঃব্যাংক পেমেন্ট সিস্টেম থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে পণ্য আমদানিতে কোনো সমস্যা হলে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আ হ ম মুস্তফা( H M Mustafa ) কামাল।
ইউক্রেন( Ukraine )ে রাশিয়ার বিশেষ অভি’যানের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা আশা করি যু”দ্ধ শেষ হবে। সেটা মাথায় রেখেই আমরা এসব বিবেচনা করছি। এছাড়া আমাদের নিরাপত্তা আমরা রেখেছি। আমরা আমাদের বিকল্প উৎস বিবেচনা করেছি. সুইফটের কারণে কোনো টাকা দিতে না পারলে অন্য ব্যবস্থা করতে হবে বলে জানিয়েছেন আ হ ম মুস্তফা( H M Mustafa ) কামাল।
উল্লেখ্য, এমওপি যার সম্পুর্ন নাম মিউরেট অব পটাশিয়াম। এই এমওপি সারের ভিতরে প্রায় ৫০ শতাংশই পটাশিয়াম বিদ্যমান থাকে। এই সার উদ্ভিদের শর্করা বৃদ্ধি সহ উদ্ভিদের ভিতরে বিদ্যমান লৌহ এবং ম্যাংগানিজ পদার্থের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার( Government Bangladesh ) এই সারের আমদানির পরিকল্পনা করছে। এই পরিকল্পনার ভিত্তিতে রাশিয়া থেকে প্রায় ৩০ হাজার টন সারের ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিকল্পনা করছে।