সম্প্রতি নানা ক্ষেত্রে ধর্মের বিষয়কে কেন্দ্র করে ব্যাপক বিতর্কিত কর্মকাণ্ড চলচ্ছে।বিভিন্ন মহল বলা হচ্ছে আমাদের অসাম্প্রদায়িক হতে হবে।অথচ এরা অসাম্প্রদায়িকতার নামে বিভিন্ন ভাবে বিভ্রন্তীর সৃষ্টি করছে। যার কারণে দেশে ভিরতে নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু নামধারী ব্যক্তি সমাজে বিভিন্ন ভাবে প্রচার করা চেষ্টা করছে অসাম্প্রদায়িকতা চেতনা।বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
আমির আলী হলে মুসলমান ছাত্রদের শুধু রমজান মাসে গরুর মাংস খেতে দিবে প্রশাসন। তবে শর্ত হচ্ছে ডেকোরেটর থেকে আলাদা পাত্র ভাড়া করে সেই গরুর মাংস রান্না করতে হবে।
এইটা নাকি আন্দোলনের বিজয়। এইটা বিজয় না এইটা একটা ভয়াবহ পরাজয়।
এইটায় তো আপনারা হিন্দুত্ববাদীদের ছোয়াছুয়ির নীতিকে মেনে নিলেন। কোন হোটেলে কি আলাদা পাত্রে গরুর মাংস রান্না হয়? আলাদা ফ্রিজে কি গরুর মাংস রাখা হয়? কসাই কি গরুর জন্য আলাদা চাকু ব্যবহার করে? আর সবচেয়ে বড় কথা আপনি কেন সারা বছর খেতে পারবেন না? কারণ হিন্দু ছাত্ররা আছে? হিন্দু ছাত্ররাও খায়? এইটা কোন যুক্তি হলো?
হিন্দুরা খাবে না, ছোবে না। ফেয়ার এনাফ। তারা ব্যবস্থা করে নিক। আলাদা করে। আরেক ধর্ম সম্প্রদায়কে তার আচার মানতে বাধ্য করবে কেন? এইটা তো সেই জমিদারি আবদার।
তার মানে হিন্দুরা কীভাবে একসাথে থাকা যায় মুসলমানদের সাথে সেটার চর্চা করতে নারাজ। শুধু মুসলমানদের শিখতে হবে কীভাবে হিন্দু ছাত্রদের সাথে একসাথে থাকতে হবে।
কী ভয়াবহ জায়গায় চলে গেছে বাংলাদেশের হিন্দুত্ববাদ।