Saturday , September 21 2024
Breaking News
Home / Exclusive / মালয়েশিয়ান তরুনী নূর আয়েশার কান্ড দেখে হতবাক বাংলাদেশী যুবক ফারুকের পরিবার

মালয়েশিয়ান তরুনী নূর আয়েশার কান্ড দেখে হতবাক বাংলাদেশী যুবক ফারুকের পরিবার

এর আগেও প্রেমের টানে অনেক তরুণ-তরুণী নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশের ছুটে এসেছে।  তবে এবারের ঘটনা অনেকটাই ভিন্ন সাত বছর প্রেমের সম্পর্ক করার পরে নিজের প্রেমিকাকে ভিনদেশে ছেড়ে চলে আসে বাংলাদেশে এক তরুণ।  তবে প্রেম ও বিচক্ষণ নিজের  প্রেমিক বেশিদিন না দেখে থাকতে পরেনি সে। নিজের পরিবারকে সাথে নিয়ে প্রেমিকের সন্ধানে অজানার উদেশ্যে

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে প্রেমের টানে আসেন ২০ বছরের মালয়েশিয়ান তরুণী নূর আয়েশা। প্রেমের আনন্দ উপভোগ করতে সুদূর এশিয়া থেকে ছুটে আসেন তিনি। শান্তিপূর্ণা শান্তিপূর্ণা সাকালাম (১৫ সেপ্টেম্বর) এবং ফারুক-আয়েশার বিয়ে শেষ হয়।

জানা গেছে, ওম ফারুক চাঁদপুর সদর বড় শাহ তালির চৌধুরীর মৃত কামালের ছেলে।

সাত বছর আগে কাজের জন্য মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তিনি ফে/ সবুকে আয়েশার সঙ্গে সম্পর্ক করেন। চার মাস আগে ফারুক রাজনীতি ড. নূর আয়েশা তার মা, বড় ভাই ও ভগ্নিপতিকে নিয়ে উত্তরে তার প্রিয়জনকে দেখতে যান (১৪ সেপ্টেম্বর)। ওমর ফারুক হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬নং মকিমাবাদ ওয়ার্ডে থাকেন। সপ্তাহের রাতে ওমর ফারুকের সাথে পিন্ডিতে নুরেশা। ওমর ফারুকের বিয়ের পক্ষ নেয় সদস্যরা।

ওমর ফার বলেন, সত্যিকারের ভালোবাসায় কোনো বাধা নেই।

মালয়েশিয়ার তরুণী নূর আয়েশা স্থানীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বলেন, দেশে ফিরে নতুন করে শুরু করব।

নতুন পুত্রবধূর সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে জানতে চাইলে ওমর ফারুকের মা বলেন, পুত্রবধূ ইংরেজিতে পারদর্শী। কেউ কেউ বাংলা শেখার চেষ্টা করছেন। পুত্রবধূ তার মা, বড় ভাই ও বোনের সাথে বাংলাদেশে।

বাংলাদেশে আসার পর তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ সম্পূর্ন হয়েছে। যুবকের পরিবার অনায়াসে তাদের প্রেমেরে সম্পর্ক মেনে নিয়েছে। তবে বিয়ের পর ওই তরুনী বাংলাদেশে থাকবে না বরকে নিয়ে নিজ দেশে ফিরে যাবে সে বিষয়ে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

About Nasimul Islam

Check Also

চুলের মুঠি ধরে নারী চিকিৎসককে রোগীর মারধর (ভিডিও সহ)

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর হাসপাতালের এক নারী চিকিৎসককে হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *