দেশ ভাগ হওয়া শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নেওয়ার পিছনে যার অবদান ছিল তিনি হচ্ছেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। অথচ তাকে ভিন্ন কৌশলে উপস্থাপন করে থাকে ভারত বাংলাদেশ। তার অবদানের কথা স্বীকার তো করে না বরং প্রশ্নবিদ্ধ করে। মুসলমানদের জন্য তিনি যে ভূমিকা রেখেছেন তৎকালীন সময় সেটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগযোগের মাধমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জন্য সেটি তুলে ধরা হল।
আজকে জিন্নাহর মৃ/ত্যুদিবস। এই মানুষটা ছিলেন অখন্ড ভারতের সংখ্যালঘুর নেতা। তিনি শেখ মুজিবেরও নেতা ছিলেন।
তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠ কংগ্রেসের নেতা হয়ে স্বাধীন অখন্ড ভারতের প্রথম সরকার প্রধান হতে পারতেন কিন্তু তিনি সংখ্যালঘুর নেতাই হতে চেয়েছিলেন। তিনি ব্যক্তিগত আশা আকাঙ্ক্ষার কাছে পরাজিত হলে পাকিস্তান সৃস্টি হতোনা। বাংলাদেশেরও জন্ম হতো না। অখন্ড ভারতবর্ষের সংখ্যালঘু মুসলমানেরা বাস করতেন একেকটা কাশ্মীরের মতো গাজা উপত্যকায়। সেই সত্যটা তিনি বুঝতে পেরেছিলেন সেই সাতচল্লিশেই। এইটাকে বলে ভিশন। এই মানুষটাকে স্বাধীন বাংলাদেশ আর ভারতে ভিলেন বানানো হয়েছে সুকৌশলে। মনে করায়ে দিলাম আরকি। বাংলাদেশের সো কল্ড সুশীল ইন্টেলেজেনশিয়া তো এই সত্যটা স্বীকার করতে চায়না।
প্রসঙ্গত, তার যে অবদান রয়েছে পাকিস্থান হওয়া থেকে শুরু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছনে সেটি অস্বীকরা করলেও সত্য বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, তাকে যে ভাবে এখন উপস্থাপন করা হয় সেটি আদৌও সঠিক নয়।