জানা গেছে, কলাইকুন্ডায় বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে একটি প্রশিক্ষণের সময় এ ঘটনা ঘটে। যদিও যুদ্ধবিমানের পাইলট অক্ষত রয়েছে। বিমান বাহিনীর পাইলট প্যারাসুটের সাহায্যে নিরাপদে নামতে সক্ষম হন। বিমান বাহিনীর পাইলটের বিচক্ষণতা ও দক্ষতায় জনাকীর্ণ এলাকা এড়িয়ে বিমানটি অবতরণ করে। যুদ্ধবিমানটি একটি খালি কৃষি জমিতে অবতরণ করে।
মঙ্গলবার বিকেলে খড়্গপুরে আচমকা যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়। ভারতীয় বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানটি গতকাল বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে খড়্গপুর স্থানীয় থানার অন্তর্গত সুকনিবাসা, দিয়াসা এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। জানা গেছে, কলাইকুণ্ডে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে একটি প্রশিক্ষণের সময় এ ঘটনা ঘটে। তবে বিমানটির পাইলট অক্ষত।
বিমান বাহিনীর পাইলট প্যারাসুটের সাহায্যে নিরাপদে নামতে সক্ষম হন। বিমান বাহিনীর পাইলটের বিচক্ষণতা ও দক্ষতায় জনাকীর্ণ এলাকা এড়িয়ে বিমানটি অবতরণ করে। ফাইটার জেটটি একটি খালি কৃষি জমিতে অবতরণ করে। দুর্ঘটনার পরপরই কলাইকুন্ডা বিমান বাহিনী ঘাঁটির কর্মকর্তারা একটি হেলিকপ্টারে করে ঘটনাস্থলে যান।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, কলাইকুন্ডা বিমান বাহিনী ঘাঁটি থেকে যুদ্ধবিমানটি উড্ডয়ন করে। তবে কী কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। জানা যায়, এদিন বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে বিকট শব্দে ধানক্ষেতে বিধ্বস্ত হয় বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি। বিমানটি মাটিতে আছড়ে পড়ে।
ঘটনার আকস্মিকতায় এলাকার মানুষ হতবাক। এ দুর্ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মনেও কিছুটা আত”ঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যাইহোক, পাইলটের দক্ষতার কারণে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার পরিবর্তে একটি খালি কৃষি জমিতে বিধ্ব”স্ত হয়।
এটি একটি স্বস্তির বিষয় যে বিমানটি মাটিতে পড়ার আগেই বিমান বাহিনীর পাইলট সময়মতো বিমান থেকে বেরিয়ে আসেন। প্যারাসুটের সাহায্যে নিরাপদে মাটিতে নামেন তিনি। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখছে বিমানবাহিনী। কলাইকুন্ডা বিমান বাহিনী ঘাঁটি থেকে বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।