নিজ এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাধারন মানুষের কল্যানে পাশে দাড়িয়ে থাকেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যেমন তিনি সোচ্চার হন ঠিক তেমনি অসহায়-দ্ররীদ্র মানুষের সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দিতে পিছপা হন না। বিভিন্ন সামাজিক কাজের সাথে সর্বদা নিজেকে জড়িয়ে রেখে মানুষের জন্য কাজ করেন যাচ্ছেন ব্যারিস্টার সুমন। নিজ উদ্যেগে তিনি একার বিভিন্ন কাজ করে থাকেন। এবার মন্ত্রী হলেও এলাকা না ছাড়ার প্রসঙ্গে না যে কথা বললেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার বাজে সতং গ্রামের হুররা নদীর ওপর নিজের উদ্যোগে এবার ৩৮তম ব্রিজ নির্মাণ করছেন আলোচিত আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
ব্যারিস্টার সুমন তার বাড়ি উপজেলা চুনারুঘাটের প্রত্যন্ত এলাকায় এ পর্যন্ত ৩৭টি পাকা সেতু নির্মাণ করেছেন। এখন উপজেলার শানখলা ইউনিয়নের সতং গ্রামের হুররা নদীর উপর এর ৩৮তম সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। সেতুর নির্মাণ কাজ অর্ধেকের বেশি শেষ। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, পুরো কাজ শেষ করে সেতুটি উদ্বোধন করতে আরো দেড় সপ্তাহ সময় লাগবে।
ব্যারিস্টার সুমন তার এলাকা চুনারুঘাটের প্রত্যন্ত গ্রামে একের পর এক সেতু নির্মাণ করছেন। যার ফলে উপকৃত হচ্ছেন প্রান্তিক ওই এলাকার মানুষ।
আগামী দেড় সপ্তাহের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে ব্যারিস্টার সুমন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে বলেন, আমার এলাকার প্রতি আমার দায়িত্বের কথা আমি ভুলি না। বিষয়টি এমন যে, আমাকে মন্ত্রী করা হলেও আমি এলাকা ছাড়ব না।
ব্যারিস্টার সৈয়দ সৈয়দুল হক সুমনের ৩৮তম সেতু তদারকির দায়িত্বে রয়েছেন চুনারুঘাট উপজেলার প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার নিজামুল হক চৌধুরী।
তিনি জানান, চুনারুঘাট উপজেলার শানখলা ইউনিয়নের বাজে সতং গ্রামে হুররা নদীর ওপর প্রায় সাড়ে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হচ্ছে। এই সেতুটি চালু হওয়ার পর শাকির মোহাম্মদ বাজার, বাজে সতংসহ আশপাশের প্রায় ৪/৫ হাজার মানুষ উপকৃত হবে। ব্রিজটি দিয়ে সিএনজি অটোরিকশার মতো যানও চলাচল করতে পারবে
প্রসঙ্গত, নিজ এলাকার প্রতি যে দায়িত্ব সেটি পালন করতে ভুল করে না বলে মন্তব্য করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। তিনি নিজ উদ্যেগে অনেক গুলো সেতু করেছেন যার মাধ্যমে এলাকার মানুষের ব্যাপক উপকৃত হচ্ছেন।