সম্প্রতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামীলীগের পক্ষ হয়ে প্রকাশ্যে মাঠে নিমেছে ভারত। অথচ তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কোনো দেশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে তারা হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে।কিন্তু বাস্তবে কি তারা সেটি করছে।তারা নিজেদের স্বার্থে এক দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ধ্বংস করতে সব ধরনের সহায়তা করছে একটি দলকে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
ডিপ্লোমেট এর সাথে সাক্ষাতকারে তারেক রহমান ভারতের একটা অভিযোগের দারুণ জবাব দিছেন। উনি বলছেন- “ধরুন, ভারতের চিন্তা শুধু বিশেষভাবে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে। সেক্ষেত্রে জামায়াতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সুসম্পর্কের ইতিহাস রয়েছে। ১৯৬৬ সাল থেকে ৭০ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলাম একসঙ্গেই কাজ করেছে। একযোগে পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের শাসনের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েছে। ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশে সামরিক স্বৈরশাসক এরশাদের শাসনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য দুটি দল একযোগে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। ১৯৯৪-১৯৯৬ সালেও তারা একসাথে ছিল, এবং বিএনপির বিরুদ্ধে ছিল। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে তারা একযোগে আন্দোলন চালিয়েছ। তাহলে দেখা যাচ্ছে, আওয়ামী লীগ যদি জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোট করে তাহলে সমস্যা নেই? বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর জোট হলেই সমস্যা?