বিএনপির প্রথম দ্বিতীয় সারির বেশীরভাগ নেতাদের আটক করবে, আর এ কার্যক্রম চলবে ২ ইং নভেম্বর পর্যন্ত। ২ তারিখ পর্যন্ত একটু সাবধানে থাকতে চেষ্টা করুন। রোহিঙ্গা লীগ কে যা করতে হবে তা ৩ ইং নভেম্বরের আগেই করতে হবে, এরপর আর কোন উপায় থাকবে না।
এটি নির্ভর নিশ্চিত থাকতে পারেন কোন ভাবেই কোন পরিস্থিতিতেই ক্ষমতায় থাকতে পারবে না রোহিঙ্গা লীগ, ক্ষমতা হস্তান্তর করতেই হবে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য। আসল খেলা তো এখন পর্যন্ত শুরুই হয়নি।
রোহিঙ্গা লীগ ও সস্ত্রাসী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দীর্ঘ ১৫ টি বছর যে অপরাধ কর্মকাণ্ড করছে, প্রতিটি অপরাধীরা বাঁচাতে চায় এটাই স্বাভাবিক। বেলজিয়ামে হাসিনার সফরের ফলাফল শূন্য, দরবেশ কে দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সফরের ফলাফল শূন্য।
শেখ হাসিনার কি আছে? কিছুই নেই শুধু মাত্র তার চেয়ার ছাড়া। তার ছেলে, তার মেয়ে, তার পরিবারের সদস্যরা সবাই কোন না কোন দেশের পলাতক আসামি এবং সে নিজেও।
গতকালের বিষয়টি হয়েছে আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো, ক্ষতিটা বিরোধী দলের হয়নি, ক্ষতিটা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ও রোহিঙ্গা লীগের।
আমি মাঝেমধ্যে বলি শেখ হাসিনার বাপ শেখ মুজিবুর রহমান কবর থেকে উঠে এসে হলেও ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে, কোন ভাবেই কোন পরিস্থিতিতেই ক্ষমতায় থাকতে পারবে না, এই কথাগুলো এমনই বলিনি এর পিছনে অবশ্যই কিছু না কিছু রয়েছে।
আমি আবারও বলছি কোন প্রকার কোন পরিস্থিতিতে ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যা যা করার দরকার তাই করা হবে, এটি অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগণের কাছে আমরা।
আপনারা কল্পনাও করতে পারবেন না কি হবে, আমরা এইখানে ললিপপ খেতে বসি নাই চেয়ারে।
অপেক্ষা করুন আল্লাহর রহমতে ইনশাআল্লাহ খুবই তাড়াতাড়ি এই নরপিশাচী হাসিনার হাত থেকে দেশ মুক্ত হবে।