বাংলাদেশের ( Bangladesh ) রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নারীরা আগের থেকে অনেক বেশি অগ্রসর হলেও অনেক ক্ষেত্রে তারা অসহায়। ক্ষমতাসীন সরকারের ( government ) আমলে নারী ক্ষমতায়নে ক্ষেত্রে অধীক গুরুত্বের কথা বললেও কার্যত সেটার প্রমান মেলে না। সম্প্রতি ঢাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের ( Chhatra League DU campus ) হাতে ছাত্রদলের নেত্রীদের যেভাবে মারধর করা হল তার মাধ্যমে প্র্রকাশ পায় আসলে নারী ক্ষমতায়নে সরকার কতটা অগ্রসর হয়েছে।
বাংলাদেশের ( Bangladesh ) নারীরা এম্বার হার্ড নয়। তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ হিসেবে ভালো। কিছুটা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে জন্য নানা কম্পলেক্স হয়তো জন্ম নেয় কিন্তু মানুষ হিসেবে তারা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ভিক্টিম; এগ্রেসর নয়। বাঙালী পুরুষরা সহজেই নারীকে সাধারণভাবে বিশ্বাস করে। এটি একটি সামাজিক প্রতিক্রিয়া যা শক্তির ভারসাম্য বজায় রাখে, দুর্বলদের ক্ষমতায়ন করে। সবচেয়ে অপদার্থ সন্তানটা যেমন পায় সবচেয়ে বেশি মায়ের স্নেহ ও ভালোবাসা।
কিন্তু কিছু অতি চালাক নারীতো আছেই, যারা বাঙালি পুরুষের নারীদের সহজে ট্রাস্ট করার খাইস্লতকে এক্সপ্লয়েট করে মারাত্মকভাবে।
বেশিদূর যাবো না। এই হাসিনাকে দেখেন। তিনি কি আমাদের সমবেত সহানুভূতি পাননি? মতিউর রহমান রেন্টু হাসিনাকে নিয়ে অনেক আগে লেখেননি? লেখাছে। রেন্টু যা লিখছে, হাসিনা কি তাই না? আজকে তো আমরা দেখতেছি হাসিনা তাই।কিন্তু সেই সময়ে আমরা কয়জন রেন্টুরে বিশ্বাস করছিলাম?
সেই বাঙালিকে সহজে বিশ্বাস করার সুফল হাসিনা পেয়েছেন, সেই সুফল তিনিও নিয়েছেন। বাঙালির মনে নারীর ভাবমূর্তি সবচেয়ে বড় ক্ষতি করছেন হাসিনা। এর ফল ভোগ করতে হবে সাধারণ নারীদের।
দুনিয়ার সকল শয়তানির ভার বইতে হয় নির্দোষ মানুষদেরকেই। কী এক অদ্ভুত অবস্থা।
প্রসঙ্গত, বর্তমান রাজনীতি নারীদের প্রাধান্য আগের থেকে অনেক বেশি হওয়ার স্বত্ত্বেও সজচেয়ে বেশি সমস্যার পড়ছে নারীরা। বর্তমান সরকার দেশের নারীদের কাছে থেকে সকল সহযোগীতা পেলেও তাদেরই বেশি ক্ষতির মুলে ফেলছে।