বনের বন্য প্রাণী সিংহ ও বাঘের বাড়িতে হাজির হলেন ছোট পর্দার অভিনেতা নিলয় আলমগীর। ( Alamgir. ) শুধু তাই নয়, তারা বাঘ-সিংহকেও হাত দিয়ে আদর করেছে। সম্প্রতি দুবাই গিয়েছিলেন এই দম্পতি। তারা বন্যপ্রাণী দেখতে একটি ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানায় যান। চিড়িয়াখানার বিশেষত্ব হলো প্রাণীদের হাত দিয়ে স্পর্শ করার ব্যবস্থা রয়েছে।
আত/ঙ্কিত, হয়তো ক্ষণিকের জন্য হৃদস্পন্দনও অস্বাভাবিক হয়ে গেল। বিয়ের পর বেশ ঘোরাফেরা করছেন এই জুটি। সম্প্রতি তিনি দেশ ছেড়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশে তাদের দেখা গেছে। নিলয় তার স্ত্রীকে নিয়ে প্রথমে তুরস্কে ( Turkey ) যান। এরপর তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে ( United Arab Emirates ) চলে যান। ২৫ শে মার্চ ( March ), দুবাইতে ( Dubai ) দেশের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ার, বুর্জ আল খলিফা, ফেসবুক লাইভও চালু করেছে। এরপর তারা গৃহপালিত বন্য প্রাণী দেখতে যান। ভেন্ট্রিকল এবং হার্ট দুবাইয়ের একটি চিড়িয়াখানায় গিয়ে দেখা যায়। সেখানে প্রবেশ করে একটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের কাছে যান। দু’জনেই দু’হাত দিয়ে ছুঁয়ে দিল দোরাকাটা।
নিলয় একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। দেখা যায়, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর পর দুজনেই সিংহের কাছে আসেন। সিংহের শরীর স্পর্শ করুন এবং এটিকে আদর করতে যান। দ্রুত সেখান থেকে সরে গিয়ে হৃদয়টা পড়ে গেল। না, সেরকম কিছু হয়নি। হৃৎপিণ্ড এবং ভেন্ট্রিকল হয়তো বলতে পারবে যে হার্ট কিছুক্ষণের জন্য বিট মিস করেছে। ভিডিওতে নিলয় বলেন, দুবাই আসার প্রথম আকর্ষণ ছিল এই চিড়িয়াখানাটি দেখা। আসলে সে বাঘ আর সিংহকে ছুঁতে চেয়েছিল, তাদের নিয়ে খেলতে! যদিও সবকিছু সম্ভব ছিল না। তবে সামগ্রিকভাবে অভিজ্ঞতা বেশ উত্তেজনাপূর্ণ। গত বছরের আগস্টে ঢাকা গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ( Dhaka Home Economics College ) ছাত্রী তাসনুভা তাবাসসুম হৃদিকে ( Tasnuva Tabassum heart ) বিয়ে করেন নিলয় আলমগীর। ( Alamgir. )
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে বাংলাদেশ ( Bangladesh ) থেকে তুরস্কে ( Turkey ) যান এই দম্পতি। সেখানে তারা দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেন। সেখান থেকে দুবাই উড়ে যান নিলয়-হৃদি। দুবাই থেকে কয়েকদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন বলেও জানান তারা। ২০২১ সালের ( year ) ১১ আগস্ট বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন এই দম্পতি। ২০২০ সালে সামাজিক গনমাধ্যেমের মাধ্যমে তাদের পরিচয় হয়। সম্পর্কটি বন্ধুত্ব থেকে প্রেমে পরিণত হয় এবং তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়।
https://youtu.be/aFEfRl8GUc0