জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, “বাংলাদেশে ভোটাধিকার ইস্যুতে আমরা অব্যাহতভাবে জড়িত রয়েছি। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সংস্থাটির নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘ বারবার বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আহ্বান জানাচ্ছে।
এর আগে মঙ্গলবার মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা বিশ্বের ৬টি সংস্থা একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে নাগরিক ক্ষেত্র সংকুচিত হওয়ার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। বিবৃতিটি মানবাধিকার সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। বিবৃতিটি রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস (আরএফকেএইচআর) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।
মঙ্গলবার জাতিসংঘের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক ওই বিবৃতি সম্পর্কে জানতে চাইলেন, ‘রবার্ট এফ কেনেডি রাইটস এবং ছয়টি শীর্ষ মানবাধিকার সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক জোট অ্যাগেইনস্ট এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে মৌলিক মানবাধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। তথাকথিত নির্বাচনের নামে সরকার গোটা বাংলাদেশকে কারাগারে পরিণত করেছে। বাংলাদেশে মৌলিক মানবাধিকার ও ভোটাধিকার রক্ষায় জাতিসংঘে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে?
সেই প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র ডোজেরিক বলেন, “আমরা এই ইস্যুতে সব পক্ষের সাথে ক্রমাগত জড়িত রয়েছি এবং জাতিসংঘের পক্ষ থেকে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বারবার আহ্বান জানিয়েছি।” আমরা এমন একটি পরিস্থিতি দেখতে চাই যেখানে সব বাংলাদেশি কোনো ভ/য়ভীতি ও বাধা ছাড়াই ভোটদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে।