সম্প্রতি বাংলাদেশের নারী অধিকার নিয়ে সরব হতে দেখা যাচ্ছে নারী সংগঠনসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন গুলোকে। তবে প্রকৃত অর্থে নারীরা এখনো তাদের সেই বেড়া জাল থেকে বেরিয়ে আসতে পারিনি। কারন তাদের চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন আনতে পারিনি। সমাজে নারীদের যে বৈষম্যটা তৈরী হয়েছে তার জন্য শুধু সমাজ দায়ি নয় এতে অনেকের দৃষ্টি বিষয়টিও জড়িত। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযো/গের মাধ্যমে একটি স্ট্যা/টাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জ/ন্য হুবাহু নিচে দেওয়া হলো।
#বাংলাদেশের #নারীবাদীরা কী চায়? বাংলাদেশের মানুষের সাথে তাদের বিরোধ কোথায়?
#ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মির্জা তাসলিমা সুলতানা, চাকমা সার্কেলের উপদেষ্টা রাণী য়েন য়েন, আচ্ছা ইয়ে রাণী পদবীর সাথে অধিকার শব্দটা কি যায়? এই পদবীটাই তো প্রি মডার্ন যখন অধিকারের ধারণাই ছিলোনা। মানে উনি নামের আগে রাণী শব্দটা নাও ব্যবহার করতে পারতেন। কিন্তু লোভ সামলাইতে পারেন নাই। উনারা গাছের আর তলারটা কীভাবে খান সেইটা দেখেন। আচ্ছা নামের তালিকায় আবার আসি।
আছেন, জওয়াহেরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক নাজনীন শিফা তো আপনি তো লিখে রাখছেন লিংকডিনে ছাত্র জে এন ইউ ইয়ের পিএইচডি গবেষক হইলেন কবে? লিংকডিন আপডেইট কইরেন আজকালকার পোলাপাইন কিন্তু সব চেক করবে, আপনি তো বাম, আনু মুহম্মদের ল্যস্পেন্সার। তাইনা। বাকীগুলা দেইখে নিয়েন লিংকডিন, টুইটার আর ফেইসবুক থিকা। তাইলেই বুঝবেন কে কতো বড় তালেবর। দেখায়ে দিলাম একটা আরকি। সব কয়টা কিন্তু সো কল্ড বাম। আরো দুয়েকটা দেখায়ে দিবো। লেখক ও গবেষক পারসা সানজানা সাজিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কাজলী শেহরীন ইসলাম, মানবাধিকারকর্মী ও থাইল্যান্ডের মাহিডল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রোজিনা বেগম কই মানবাধিকার করেন তিনি? , নৃবিজ্ঞানী ও গবেষক ড. নাসরিন খন্দকার কিছু কইলাম না থাকে বিদেশে , সে বাম , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সামিনা লুৎফা বাম , গবেষক ও অ্যাক্টিভিস্ট দিলশানা পারুল বাম ছাত্র ফ্রন্ট করা, নৃবিজ্ঞানী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ড. নাসরিন সিরাজ নেদারল্যান্ডে থাকে লিংকডিনে লিখে রাখছে পিএইচডি করতেছেন ২০১১ সাল থিকা, ধন্যি মেয়ের অধ্যবসায় রে বাবা। চালায়ে যান জয় বাংলা, আলোকচিত্রী ও বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার আমাগো ভাবী আরকি, জোনায়েদ সাকির ওয়াইফ বুচ্চেন তো , শিক্ষক ও পিএইচডি গবেষক শ্যামলী শীল, শিক্ষক ও নোয়াখালী নারী অধিকারের সভানেত্রী লায়লা পারভীন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষক শিল্পী বড়ুয়া, আলোকচিত্রী জান্নাতুল মাওয়া, লেখক ও গবেষক সায়েমা খাতুন, যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. সাদাফ নূর, ইয়ে আপা, আপনার নাম তো সাদাফ নুর ইসলাম, পিছের ইসলামটা বাদ দিলেন কেন? ইসলাম ছেটে ফেলেলে একটু স্যেকুলার স্যেকুলার ভাব আসে? এতো হীনমন্যতা কেন? কানাডার ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক হানা শামস আহমেদ, আপা আপনি তো পিএইচডি করেন নাই এখনো। তাইনা। আগে করেন তারপরে আগে পিছে ডঃ লাগাইয়েন। এই কাজটা কেন করেন বলেন তো। যেন আমাদের মুর্খ বলতে পারেন, সেইজন্য? আচ্ছা আরো দেখি, লেখক ও নৃবিজ্ঞানী রেহনুমা আহমেদ, সাংবাদিক ও গবেষক ড. সায়দিয়া গুলরুখ, উনার একটা পোষ্ট দেখাই, তাইলে বুঝবেন উনার কোয়া কোন জায়গায়? দেখছেন তো মরিয়ম মান্নানের কেইসটা বানাইছেন কারা? আপনি তো পিএইচ ডি করছেন, তার উপ্রে সাংবাদিকতাও করছেন। কিছুই তো শিকেন নাই সায়দিয়া। আপনার তো ক্রিটিক্যাল আঈ ই তৈরি হয় নাই।
প্রসঙ্গত, বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় নারীদের বিষয় যে ভাবে উপস্থাপন করতে চায় তারা সেটা বুঝা কঠিন কারন তারা যে ভাবে নারীদের কর্মকান্ড গুলো সবার কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছে মন্তব্য করে পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, নারী স্বাধীনতার বিষয়টি সবার কাছে এক রকম নয়।