ট্রেলারটি ২০০৪ সালের ঘটনা দিয়ে শুরু হয়। ভারতের একটি গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারিতে একজন যুগ্ম সচিবের নিখোঁজ হওয়ার গল্প দেখানো হয়েছে। ট্রেলার পরতে পরতে ব্যা/পক উত্তেজনা। রহস্যের সমাধান খুঁজতে থাকে টাবু। মূল সন্দেহভাজন হিসেবে আলী ফজলের ওপর নজরদারি ক/রতে দেখা যায়। ট্রেলারের অর্ধেক পরেই দেখা মেলে বাঁধননের। শেষাংশেও দেখা মেলে অভিনেত্রীর।
ট্রেলারে বাঁধনের লুক নজরকাড়া। কৌতূহল তৈরি করেছে তার চরিত্র। আজমেরী হক বাঁধন কয়েকটি দৃশ্যে তার মেধা প্রমাণ করেছেন।
‘খুফিয়া’ প্রযোজনা করেছেন ‘ওমকারা’ এবং ‘হায়দার’ খ্যাত পরিচালক বিশাল ভরদ্বাজ। ৫ অক্টোবর দর্শকরা নেটফ্লিক্সে ছবিটি দেখতে পারবেন।
‘খুফিয়া’ সত্য ঘটনা দ্বারা অনুপ্রাণিত এবং অমর ভূষণের জনপ্রিয় গোয়েন্দা উপন্যাস ‘এস্কেপ টু নোহোয়ার’ অবলম্বনে নির্মিত। এক সাক্ষাৎকারে পরিচালক বিশাল ভরদ্বাজ বলেছেন, ‘এটি একটি অত্যাধুনিক অ্যাকশন স্পাই থ্রিলার ছবি। ভারতীয় সিনেমায় এই মানের বেশি থ্রিলার ছবি হয়নি।