Monday , December 23 2024
Breaking News
Home / Countrywide / বন্ধুর স্ত্রীকে প্রেম প্রস্তাব দেওয়া নিথরের ঘটনায় বেরিয়ে এলো ভিন্ন ধরনে তথ্য

বন্ধুর স্ত্রীকে প্রেম প্রস্তাব দেওয়া নিথরের ঘটনায় বেরিয়ে এলো ভিন্ন ধরনে তথ্য

বিয়ের পর যদি কোন নারী বা পুরুষ বহিভূত সম্পর্কে জড়ায় তালে সেটা অনেকেই মেনে নিতে পারে না। এই সম্পর্কের কারনে অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনে নানা কলহের সৃষ্টি হয়ে দেখা গিয়েছ। বিষেশ করে অনেক মানুষ আছে যারা বিয়ের পর কর্মস্থলে সুবাদে স্ত্রী থেকে দূরে থাকে তাদের মধ্যে এই ধরনের ঘটনা বেশি লক্ষ্য করা যায়। সম্প্রতি এমনি বর্হিভূত সর্ম্পককে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয় একটি ঘটনা যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচানায় আসে।

সংবাদ সূত্রে জানা যায়, যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয়ের পর বিয়ে। তবে বিয়ের দেড় মাসের মধ্যেই মোহভঙ্গ হয় ওই যুবকের। স্ত্রীর বান্ধবীর কাছে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বসেন তিনি। বান্ধবীর প্রতি স্বামীর আসক্তি জেনে তাকে নিথর করার ছককসে স্ত্রী। সেই বান্ধবী ও তার স্বামীও জড়িত ছিল।

তদন্তকারীরা অনুমান করেছেন যে এই মাসের শুরুতে হুগলির শ্রীরামপুরে ( Srirampur Hughli ) এক যুবকের মা//থাবিহীন দেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই যুবককে নিথর করার অভিযোগে রবিবার ( Sunday ) তার স্ত্রী, বান্ধবী ও স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুরের দিল্লি রোডের কাছে ২ মে এক যুবকের ম//স্তকবি//হীন দেহ পাওয়া যায়। তদন্তের পরে, পুলিশ জানতে পারে যে দেহটি শুভজ্যোতি বসুর (31), সুভাষ রোড, পানিহাটি, উত্তর 24 পরগনার বাসিন্দা।

তদন্তে জানা গেছে, শুভজ্যোতি সোশ্যাল চন্দনা চট্টোপাধ্যায় ওরফে পূজা নামে একজন যৌ//নকর্মীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। ১৩ মার্চ পূজার সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তবে বিয়ের কয়েকদিন পর উত্তরপাড়ায় বান্ধবী শর্মিষ্ঠা অধিকারীর বাড়িতে চলে যান পূজা। শুভজ্যোতি তার স্ত্রীর সাথে দেখা করতে মাঝে মাঝে উত্তরপাড়ায় যেতেন। গত ১ মে পূজার সঙ্গে দেখা করতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরদিন শ্রীরামপুর থেকে তার মস্তকবিহীন দেহ উদ্ধার হয়।

প্রয়াত ওই যুবকের পরিচয় শনাক্তের জন্য তার ছবি বিভিন্ন থানায় পাঠানো হয়েছে। এদিকে, তার পরিবার 18 মে খড়ধা থানায় শুভজ্যোতিকে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করে। ওই দিনগুলিতে ওই থানায় ম//স্তকবি//হীন ছবি পাঠানো হয়েছিল। এরপর তার হাতে ট্যাটু দেখে তার পরিবার তাকে শনাক্ত করে। এরপরই গ্রেফতার করা হয় শুভজ্যোতি হ//ত্যার প্রধান আসামি সুবীর অধিকারীকে। এছাড়া উত্তরপাড়া থেকে শর্মিষ্ঠা ও পূজাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের দাবি, তাঁরা দুজনেই পেশায় যৌ//নকর্মী।

চন্দননগর পুলিশের ডিসিপি অরবিন্দ আনন্দ সোমবার শ্রীরামপুর থানায় জানিয়েছেন, শুভজ্যোতিকে ১ মে কোন্নগরে ডেকে আনা হয়েছিল। সেখানে একটি ইটের ভাটায় সুবীর ও শুভজ্যোতি ম//দ্যপান করেছিল। সেই সময় সুবীর শুভজ্যোতিকে নিথর করে। অভিযুক্তরা শুভজ্যোতির শি//রশ্ছে//দ করার পর গঙ্গায় ফেলে দেন।ইনস্টাগ্রামে পরিচয়ের পর বিয়ে। তবে বিয়ের দেড় মাসের মধ্যেই মোহভঙ্গ হয় ওই যুবকের। স্ত্রীর বান্ধবীর কাছে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বসেন তিনি। বান্ধবীর প্রতি স্বামীর আসক্তি জেনে তাকে হত্যার ষ’’ড়যন্ত্র করে স্ত্রী। সেই বান্ধবী ও তার স্বামীও জড়িত ছিল।

তদন্তকারীরা অনুমান করেছেন যে এই মাসের শুরুতে হুগলির শ্রীরামপুরে এক যুবকের মা//থাবিহীন দেহ উদ্ধার হয়েছিল। ওই যুবককে খুনের অভিযোগে রবিবার তার স্ত্রী, বান্ধবী ও স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুরের দিল্লি রোডের কাছে ২ মে এক যুবকের দেহ পাওয়া যায়। তদন্তের পরে, পুলিশ জানতে পারে যে মৃতদেহটি শুভজ্যোতি বসুর (৩১), সুভাষ রোড, পানিহাটি, উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা।

তদন্তে জানা গেছে, শুভজ্যোতি যোগাযোগ মাধ্যমে চন্দনা চট্টোপাধ্যায় ওরফে পূজা নামে একজন যৌ//নকর্মীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। ১৩ মার্চ পূজার সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তবে বিয়ের কয়েকদিন পর উত্তরপাড়ায় বান্ধবী শর্মিষ্ঠা অধিকারীর বাড়িতে চলে যান পূজা। শুভজ্যোতি তার স্ত্রীর সাথে দেখা করতে মাঝে মাঝে উত্তরপাড়ায় যেতেন। গত ১ মে পূজার সঙ্গে দেখা করতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরদিন শ্রীরামপুর থেকে তার ম//স্তকবিহীন দেহ উদ্ধার হয়।

ওই যুবকের পরিচয় শনাক্তের জন্য লাশের ছবি বিভিন্ন থানায় পাঠানো হয়েছে। এদিকে, তার পরিবার 18 মে খড়ধা থানায় শুভজ্যোতিকে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করে। ওই দিনগুলিতে ওই থানায় তার ছবি পাঠানো হয়েছিল। এরপর তার হাতে ট্যাটু দেখে তার পরিবার তাকে শনাক্ত করে। এরপরই গ্রেফতার করা হয় শুভজ্যোতি হ//ত্যার প্রধান আসামি সুবীর অধিকারীকে। এছাড়া উত্তরপাড়া থেকে শর্মিষ্ঠা ও পূজাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের দাবি, তাঁরা দুজনেই পেশায় যৌ//নকর্মী।

চন্দননগর পুলিশের ডিসিপি অরবিন্দ আনন্দ সোমবার শ্রীরামপুর থানায় জানিয়েছেন, “শুভজ্যোতিকে ১ মে কোন্নগরে ডেকে আনা হয়েছিল। সেখানে একটি ইটের ভাটায় সুবীর ও শুভজ্যোতি ম///দ্যপান করেছিল। সেই সময় সুবীর শুভজ্যোতিকে নিথর করে। অভিযুক্তরা শুভজ্যোতির শি//রশ্ছে//দ করার পর গঙ্গায় ফেলে দেন। প্লাস্টিকের ওয়াগনে মুড়িয়ে একটি ট্রলি ভ্যানে ভরে শ্রীরামপুরের দিল্লি রোডের পাশে একটি সেল ফ্যাক্টরির নর্দমায় ফেলে দেওয়া হয়। পরের দিন লা//শটি উদ্ধার করা হয়। শ্রীরামপুর থানার পুলিশ।

প্রয়াতদেহটি কার তা জানতে প্রথমে তড়িঘড়ি করতে হয়েছিল তদন্তকারীদের। শ্রীরামপুর থানার আইসি দিব্যেন্দু দাসের নেতৃত্বে একটি তদন্ত দল গঠন করা হয়। সৌমেন নাথ ও অনিমেষ হাজারী, আইসি সহ থানার দুই এসআই তদন্ত শুরু করেন। থানা থেকে খবর পেয়ে শ্রীরামপুর ম//র্গে গিয়ে প্রয়াতের ট্যাটু দেখতে পান।

এরপর উত্তরপাড়ায় অভিযান চালায় পুলিশ। রবিবার শুভজ্যোতির স্ত্রী পূজা ও তার বান্ধবী শর্মিষ্ঠাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপর পুলিশ চালক সুবীরসহ তিনজনকে আটক করে। তিনজনকেই মঙ্গলবার শ্রীরামপুর আদালতে পেশ করা হবে। ডিসি দাবি করেছেন হত্যার কারণ অজানা।

তদন্তকারীদের দাবি, পূজার বান্ধবী শর্মিষ্ঠাকে কুপ্রস্তাব দিয়ে শুভজ্যোতিকে নিথর করার পরিকল্পনা করেছিল তিনজন। স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কারও সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না সুবীর। এর আগেও বরাহনগর থানা এলাকায় একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন তিনি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে শর্মিষ্ঠাকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়ায় এক ব্যক্তিকে ছু//রিকাঘাত করেন সুবীর। যুবক প্রাণে বেঁচে গেলেও বন্দি হন সুবীর। গত মাসে কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।

পুলিশ সূত্রে খবর, পেশার তাড়নায় দীর্ঘদিন ধরে বাড়ির বাইরে থাকতেন পূজা। তিনি সবসময় দিঘা বা তারাপীঠে যেতেন। সেই কারণে পূজা বিয়ের পর শুভজ্যোতিকে ছেড়ে উত্তরপাড়ায় শর্মিষ্ঠার ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। শুভজ্যোতি চাকরি নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলেন কিনা সে বিষয়ে তদন্তকারীরা কোনো মন্তব্য করেননি।

শ্রীরামপুর থানার আইসি দিব্যেন্দু দাসের নেতৃত্বে একটি তদন্ত দল গঠন করা হয়। সৌমেন নাথ ও অনিমেষ হাজারী, আইসি সহ থানার দুই এসআই তদন্ত শুরু করেন। এরপর উত্তরপাড়ায় অভিযান চালায় পুলিশ। রবিবার শুভজ্যোতির স্ত্রী পূজা ও তার বান্ধবী শর্মিষ্ঠাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপর পুলিশ চালক সুবীরসহ তিনজনকে আটক করে। তিনজনকেই মঙ্গলবার শ্রীরামপুর আদালতে পেশ করা হবে। ডিসি দাবি করেছেন নিথর কারার কারণ অজানা।

পুলিশ সূত্রে খবর, পেশার তাড়নায় দীর্ঘদিন ধরে বাড়ির বাইরে থাকতেন, পূজা প্রায় সময় দিঘা বা তারাপীঠে যেতেন। সেই কারণে পূজা বিয়ের পর শুভজ্যোতিকে ছেড়ে উত্তরপাড়ায় শর্মিষ্ঠার ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। শুভজ্যোতি চাকরি নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলেন কিনা সে বিষয়ে তদন্তকারীরা কোনো মন্তব্য করেননি।

About Nasimul Islam

Check Also

মহিলা দলের সভাপতি হলেন ওবায়দুল কাদেরের ‘বান্ধবী’ চাঁদনী

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা মহিলা দলের নবগঠিত কমিটির সভাপতির পদ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *