‘ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি সমকা” মিতার প্রচার ও প্রসারের সঙ্গে যুক্ত’ বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কয়েকটি মহলের অভিযোগকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফাতিয়াস ফাহমিদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি সব ক্ষেত্রে দেশের সংবিধান ও আইনকে সম্মান করে এবং দেশের প্রচলিত বিধিবিধান মেনে চলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি সমকা” মিতার প্রচার ও প্রসারের সঙ্গে যুক্ত বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু মহলের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি প্রতিটি মানুষের সমান অধিকার ও সম্ভাবনা বিকাশের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টিতে বিশ্বাস করে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি সব মত ও আদর্শের জন্য সহনশীলতা ও সম্মানের ভিত্তিতে গঠনমূলক আলোচনা, বিতর্ক এবং পারস্পরিক মতবিনিময়ে বিশ্বাস করে।
এতে বলা হয়, ধ্বং”সাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জাতীয় সম্পদ ধ্বংস সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য আচরণ, যা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় সমর্থন করে না। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ব্র্যাকের শিক্ষক আসিফ মাহতাবের উৎসের সপ্তম শ্রেণির জাতীয় পাঠ্যবইয়ের পৃষ্ঠা ছেড়া এবং পাবলিক ফোরামে অন্যদেরকে একই কাজ করতে বলার ঘটনাটিকে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি একটি ধ্বং”সাত্মক কাজ বলে মনে করে। তারা কোনোভাবেই এ ধরনের অশিক্ষিত আচরণকে প্রশ্রয় দেয় না। তাই, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের বসন্ত সেমিস্টারের জন্য আসিফ মাহতাবকে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে নতুন চুক্তি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে, এই সেমিস্টারের প্রস্তুতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মাহতাবকে তার সময় এবং প্রচেষ্টার জন্য পারিশ্রমিক দেবে।