বর্তমান সময়ে মানুষ অনেক সৌখিন হয়ে গেছে। অনেকে যানজট ও দ্রুত যাতায়াতের জন্য মানুষ আকাশ পথকে বেছে নেয়। তবে সেটাও ১০০% নিরাপদ সেটাও বলা যায় না। প্রায় সময়ই গন মাধ্যমে বিমান দূর্ঘটনার কথা সোনা যায়। সম্প্রতি এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, বিমানটি অবতরণের সময় ড্যাশ-৮ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। শুক্রবার (১৮ জুন) দুপুরে বিমানটি বরিশাল থেকে ঢাকায় আসার সময় ল্যান্ডিং গিয়ারে নামার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্যাশ-৬ উড়োজাহাজটি ৭৪ জন যাত্রী নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করেছে। কিন্তু এ সময় ল্যান্ডিং গিয়ারে সমস্যা দেখা দেয়। ফলে রানওয়ে থেকে ছিটকে যায়। পরে একটি পুশকার্ট ব্যবহার করে বিমানটিকে টার্মিনালে আনা হয়।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, “বিমানটি নিরাপদ প্রযুক্তিগত অবতরণ করেছে। কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। যাত্রীরা নিরাপদে আছেন।হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় ড্যাশ-৮ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। শুক্রবার (১৮ জুন) দুপুরে বিমানটি বরিশাল থেকে ঢাকায় আসার সময় ল্যান্ডিং গিয়ারে নামার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্যাশ-৬ উড়োজাহাজটি ৭৪ জন যাত্রী নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করেছে। কিন্তু এ সময় ল্যান্ডিং গিয়ারে সমস্যা দেখা দেয়। ফলে রানওয়ে থেকে ছিটকে যায়। পরে একটি পুশকার্ট ব্যবহার করে বিমানটিকে টার্মিনালে আনা হয়।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, “বিমানটি নিরাপদ প্রযুক্তিগত অবতরণ করেছে। কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। যাত্রীরা নিরাপদে আছেন।
এই ঘটনায় যাত্রীদের সাক্ষাতকার নিলে তারা জানয়, আমার সবাই নিরাপদে আছি। তবে খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তবে এখন ভয় কেটে গেছে। ঘটনাটি অবতরণের সময় ঘটেছে তাই সুক্রিয়া আদায় করছি। এটা মাঝ আকাশেও ঘটতে পারতো সৃষ্টিকর্তা আমাদের রক্ষা করেছেন।