আজ মঙ্গলবার ২৩ আগস্ট বাংলাদেশের এক জনপ্রিয় সংবাদ মধ্যম তার নিজেস্ব প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। যে প্রতিবেদনে বিভিন্ন ধরনের চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন তারা। এই পোষ্টের পরে অনেক রাজনৈতিক নেতাবৃন্দিদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়। বিশেষ কেরে বিএনপির নেতাদরে মাধ্য।
তার ওই প্রতিবেদনে লেখেন, গণতন্ত্রের নামে নানাভাবে ইস্যু তৈরি করে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা বিএনপির জন্য নতুন নয়। তারা প্রতিনিয়ত সরকারের ইতিবাচক দিকগুলোকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করছে।
কোনো ইস্যুতে ব্যর্থ হলেই এই গণতন্ত্রবিরোধী দল গণতন্ত্রকে আক্রমণ করতে থাকে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, রুহুল কবির রিজভী, খন্দকার মোশাররফসহ অন্য নেতাদের এ বিষয়ে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখা গেছে।
ফখরুল ও রিজভিদের পেছনে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, যিনি একাধিক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত এবং বিদেশে পলাতক রয়েছেন।
বিএনপি নেতারা যতবারই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন করে গুজব ছড়াতে ব্যর্থ হয়েছেন, ততবারই তাদের মুখ ভরে উঠেছে অভিযোগে। দলীয় নেতাকর্মীদের কর্মকাণ্ড ও দলের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় স্বাধীনতাবিরোধী এই দলের নেতাদের মুখে গণতন্ত্রের নাম শুনলেই মানুষ হাসে।
মুক্তিযুদ্ধের সংরক্ষিত নথিপত্রে বলা হয়েছে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মেজর জিয়া দেশের বিরুদ্ধে গুপ্তচর হয়ে আইএসআই-এর এজেন্ডা বাস্তবায়নে এবং তথ্য পাচারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এর প্রমাণ মেজর জিয়াকে তৎকালীন পাকিস্তান সেনা কর্মকর্তা কর্নেল বেগের লেখা চিঠিতে পাওয়া যায়। একই সঙ্গে ১৫ আগস্টের হ/ ত্যাকাণ্ডে মেজর জিয়া সরাসরি জড়িত ছিলেন।জিয়ার কর্মকাণ্ডকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম যখন দেশবিরোধী ও মানবতাবিরোধী বলে অভিহিত করেছে, স্বাধীনতার ৫০ বছর পর, তখন তার দলের নেতাকর্মীরা এসব অপরাধকে দেশপ্রেম হিসেবে স্বীকৃতি দিতে মরিয়া।
বিএনপি নেতাদের এমন মিথ্যাচারের বিষয়ে জানতে চাইলে দেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীরা বলেন, মির্জা ফখরুল ও রিজভী সাহেব গণতন্ত্রের সংজ্ঞা জানেন না। এ বিষয়ে তাদের কোনো ধারণা নেই। কারণ তারা যে দল গঠন করে তা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় জন্মায়নি। জিয়াউর রহমান গণতন্ত্রকে হ/ত্যা করেছেন।
বাঙ্গালী কখনো ১৫ই আগস্টের কথা ভুলতে পারবেনা। কারণ ১৫ই আগষ্টের সেই কালো রাতে প্রয়াত হয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর সেই শেখ মুজিবকে নিথর করা চক্রের সাথে সরাসরি জড়িতো ছিলেন মেজর জিয়া এমনি মন্তব্য করেছেন ডেলি বাংলাদেশের এক প্রতিবেদনে।