একই সাথে একাধীক পুরুষের সাথে প্রেমে লিপ্ত নবম শ্রেনীর এক স্কুলছাত্রী। অভিযুক্ত এই স্কুলছাত্রীর এক প্রেমিক মালয়েশিয়ান প্রবাসী। এই প্রবাসী প্রেমিকের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক জানার কারনে পারিবারিকভাবে তাদের দুজনের বিয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন তাদের দুই পরিবার।
ঢাকার ধামরাইয়ে এক প্রেমিকের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা ও সোনার আংটি নিয়ে অন্য প্রেমিকের সঙ্গে নিখোঁজ হয়েছেন নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী। যে প্রেমিকা টাকা দিয়েছে সে এই খবরে পাগল। এ ঘটনায় পুরো এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, ধামরাইয়ের লাডুয়াকুন্ড গ্রামের মোকলেছুর রহমানের দত্তক কন্যা জয়পুরা সেন্ট্রাল হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী পিয়াসী (১৪) এর সঙ্গে মালয়েশিয়া প্রবাসী ওয়াজিল উদ্দিনের প্রেম ছিল। তার সঙ্গে স্কুলছাত্রীর বিয়ে ঠিক করে আংটি পরানো হয়। কিছুদিন আগে ওয়াজিল তার ভাবী স্ত্রীর কেনাকাটার জন্য নগদ ২০ হাজার টাকা দেন। ওই টাকা নিয়ে ধামরাইয়ের নান্নার ইউনিয়নের নওগাঁ গ্রামের রনিসহ তার অপর প্রেমিক নিখোঁজ হয়। বিষয়টি জানার পর তার খালা সবিতা বুধবার রাতে পালক পিতা মোকলেছুর রহমান রনির বাড়িতে গিয়ে দম্পতিকে দেখতে পান। তারা তাকে তাদের বাড়িতে আনতে চেয়েছিল, কিন্তু তাদের বলা হয়েছিল যে সে তার প্রেমিকা রনির কাছ থেকে আসবে না। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে এ খবর পেয়ে মেয়ের খালা জানান, ভাবী স্বামী ওয়াজিল শিগগিরই বিদেশ থেকে দেশে আসছেন। মেয়ের খালা সবিতা ও পালক বাবা মোকলেছুর রহমান বলেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব আমাদের মেয়েকে ফিরে পেতে চাই।
উল্লেখ্য, ঢাকার ধামরাইয়ে বসবাসরত এক স্কুলছাত্রী এক সাথে একাধীক প্রেমিকের সম্পর্কে অপ্রত্যাশিত ঘটান ঘটেছে। একাধীক প্রেমে লিপ্ত থাকা এই তরুনীর তার এক প্রবাসী প্রেমিকের সাথে বিয়ে ঠিক হয়। তাকে বিয়ে করা জন্য তাকে এক সোনার আংটিও পরান প্রবাসী প্রেমিকের পরিবার। তাদের বিয়ের জন্য বাজার করতে ২০হাজার টাকাও পাঠিয়েছেন। তবে তার প্রবাসী প্রেমিকের পাঠানো সকল উপহার ও অর্থসহ প্রেমিকা আরেক জনের সাথে উধাও হয়েছেন।