বর্তমান আধুনিক বিশ্বে এক দেশ থেকে অন্য দেশে খুবই দ্রুত ও নিরাপদ যাতায়াতের এক মাত্র বাহন হিসেবে বিমানের কোনো বিকল্প দেখছেন না কেউই। তবে মাঝে মধ্যেই যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ঘটে থেকে নানা অনাকাঙ্খিত ঘটনা। আর এরই আলোকে এবার বিপাকে পড়েছেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন ও তার সফরসঙ্গীদের।
বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অ্যান্টার্কটিকার একটি গবেষণা কেন্দ্রে অতিরিক্ত রাত কাটাতে হয়েছে তাদের।
গত বুধবার (২৬ অক্টোবর) ৭২ ঘণ্টার যাত্রায় অ্যান্টার্কটিকার স্কট রিসার্চ স্টেশনে পৌঁছেছেন জেসিন্ডা।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সফর শেষে শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) তার ফেরার কথা ছিল। কিন্তু বিমানটি যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়ায় কিউই প্রধানমন্ত্রী অতিরিক্ত রাত হিমশীতল এলাকায় থাকতে বাধ্য হন।
খারাপ আবহাওয়ার কারণে এই সপ্তাহের শুরুতে অ্যান্টার্কটিকায় পৌঁছানোর প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। মাঝপথ থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হয় বিমান। একদিন পর নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা মার্কিন সামরিক বিমানে অ্যান্টার্কটিকায় পৌঁছেন।
তবে প্লেনটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা না দিলে হয়তো ঠিক সময় মতোই গন্তব্যে পৌঁছে যেতেন তারা। তবে পরবর্তীতে কেন ঝামেলা ছাড়াই গন্তব্যে পৌঁছে জানা তারা