Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Countrywide / প্রধানমন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে ক্ষু’ব্ধ, ভারত সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত, জানা গেল বিস্তারিত

প্রধানমন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে ক্ষু’ব্ধ, ভারত সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত, জানা গেল বিস্তারিত

এ কে আব্দুল মোমেন হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী। একটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একজন ব্যক্তিত্ব। তার প্রত্যেকটি কথা-বার্তা কর্মকান্ড অত্যন্ত শিক্ষনীয় বিয়ষ। তিনি এমন কোনো কাজ করবেন যেটা দেশ বা জাতির জন্য লজ্জাজনক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি জানা গেছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর একের পর এক অস্বাভাবিক বক্তব্যের জন্য তাকে ভারত সফর থেকে বিরত থাকার চিন্তা করছে সরাকর।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বক্ত’ব্য আবারও বিতর্কের জন্ম হবে। গত বৃহস্পতিবার কলকাতা জন্মাষ্টমীর সভাপতি তিনি বলেছেন, ভারতে গিয়ে বর্তমান সরকারকে ‘যা করতে হবে’ তাই অনুরোদ করেছেন। দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন বক্তা’ব্যবহার-স’মালোনার জন্ম হবে। যেমন দেশের জন্য মর্যাদাহা’ নিরস করা হয়েছে, তীক্ষ্ণ কেন্দ্রের জন্য অ’স্বস্তি হয়েছে। বিব্রতকর পরিস্থিতি সরকার। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ ভারত সফরের আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন দুই দেশের কূটনীতিকদের জন্য বিব্র’তকর তৈরি হয়েছে।

আপনি বলেছেন, শীর্ষস্থানীয় পররাষ্ট্রনীতিতে কেউ নন দাবি করে ইস্যুটি এ দেখা যেতে পারে। কারণ, সিলেট মহানগর দলীয় প্রতীক সদস্য এ কে আব্দুল মোমেন। গণমানুষের একজন ব্যক্তি দেশ রূপান্তরকে বলেন, ইস্যুটি নিয়ে তার কথা বলা হয়েছে। তিনি জানান, নিজেও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চীবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। মুক্ত কাদের সাধারণ মানুষের ব্যক্তিগত ওবায়দ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বক্তাকে নয়, তার বলেছেন ‘আয়রক্ষার’ চেষ্টা। কিন্তু একটি মন্ত্রীর বক্তৃতার বক্তব্য ধরে নেওয়া হয়।

গত শনিবার শোমিধানের ৩২ নম্বর নম্বরে’ক তারিখে বিভিন্ন দেশের জাতীয় কূটনীতিকদের নিয়ে সক্রিয় উপমিটিটি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে আন্তর্জাতিক অপর অপরমন্ডলী সদস্য আবদুল রহমান, ‘রাষ্ট্রীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে আব্দুল মেন’ কেউ একজন নন। । তাই তার জন্য এ আমাদের দল বিব্র’ত মোট প্রশ্নই না। উল্লিখিত কংগ্রেস আইনমন্ত্রী আনিসুল ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুলমেনও উপস্থিত ছিলেন। আ’লো সভা শেষ হওয়ার পরে সদস্যা আবদুর রহমানের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা হয়েছে, সেখানে তিনি মন্ত্রী দা’য়ত্বশীল কথা বলেছেন।

এক প্রশ্নের উত্তরে আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘এই বক্তা’র ব্যাখ্যা পররাষ্ট্রমন্ত্রীই ভালো দিতে পারবেন। তবে তার বক্তব্য আমাদের কথা নয়। স্বতন্ত্র পার্টি থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এব্যাপারে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে অপ্রকাশে শীর্ষ পর্যায় থেকে মোমেনকে বেশ ভর্ৎসনা করা হয়েছে বলে দায়িত্বশীল একটি বিশ্বাস নিশ্চিত করেছে। বহুলোক দেশ রূপান্তরকে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন লাগামহি’ন সরকারকে বেশ বে’কায়দায় প্রকাশের জন্য। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র সফরেও বিএনপি’র পক্ষে আন দেশটিতে অনুপ্রাণিত হওয়ার কথা বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ নিয়ে তখন মহালে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে নেতা। মানবজাতি ইস্যুতে র‌্যাবের ওপর ইউ নিষেধা’ জ্ঞান জা’রি করে গত ডিসেম্বরে। গত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারী ভারতকে পছন্দ করার জন্য এপ্রিলে প্রতিবেশকে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী; যা জন্য অ’স্বস্তি তৈরি করে। সকালই ঢাকা সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন। জয়শঙ্করের পছন্দ ছিল, ‘প্রশ্নটা ব্যাপক ড. মোমেন করুন।

সরকারের একজন মন্ত্রী জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যাবেন। এই সফরের ঠিক আগে মোমেনের বক্তব্য দুই দেশের সরকারকে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলেছে। মোমেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতে গেলে এই সফরের তাৎপর্য ও গুরুত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে তিনি মনে করেন। তাই সরকার ও দলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, রাজ্যের উচ্চপর্যায়ের ভারত সফরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে সফরসঙ্গী হিসেবে রাখা ঠিক হবে কি না। সরকারের একজন মন্ত্রী নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশ মানবরামকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোমেনকে তার সফরসঙ্গী হিসেবে নিয়ে ভারতে যাওয়ায় আরও সমালোচনা হবে। অনেক প্রশ্ন উঠবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ভারত সফর থেকে বাদ দিলেই ভালো হবে বলে মনে করছে সরকার ও আওয়ামী লীগের একাংশ।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বিভিন্ন পদে থাকা চার নেতা দেশ পানওয়ারকে বলেন, এ কে আবদুল মোমেনকে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে দেখতে চান না আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। তাকে দ্রুত অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া ভালো হবে বলেও পরামর্শ দিয়েছেন তারা। কারণ, এরই মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনেক মিথ্যা বক্তব্যে সরকার ও আওয়ামী লীগকে বিব্রত হতে হয়েছে। তাকে দায়িত্বে রাখা হলে নতুন জটিলতা তৈরি হবে বলেও আশঙ্কা করছেন ওই নেতারা। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে চরম ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের অধিকাংশ শীর্ষ নেতা। কিন্তু দল ও সরকারের স্বার্থে তারা মুখ খুলতে পারছেন না। তারা মুখ খুললে তা সরকারকেই প্রশ্নবিদ্ধ করবে।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর একজন সদস্য দেশ রূপান্তরকে বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। বিদেশিদের সঙ্গে নানা রকম ঋণ থাকবে। ফলে এ মন্ত্রণালয়ে একজন পরিণত ও রাজনৈতিক নেতার প্রয়োজন রয়েছে। কূটনীতিতে দক্ষ কাউকে দায়িত্ব দিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মন্ত্রিসভায় রদবদলের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান এই সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। কবে হতে পারে সে বিষয়ে কিছু জানাতে না পারলেও আগামী নির্বাচনের আগে পরিবর্তন আসবে বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক দেশ মনোয়ারনকে বলেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করবেন না। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান বলেন, বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য নিয়ে কী বললেন দলের সাধারণ সম্পাদক, সেটাই দলের অবস্থান। তবে মোমেনকে এখন অপসারণ করা হলে লাগামহীন বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্যতা পাবে বলে মনে করছে সরকারের শীর্ষ পর্যায়।

তাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে অপসারণ করবেন নাকি নিজেকে সরিয়ে দেবেন তা ভাবা হচ্ছে। সরকারের দায়িত্বে থাকা আরেকটি সূত্র দেশ পার্বণমকে জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোমেনকে নিয়ে তাৎক্ষণিক কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চান না। তিনি গো-ধীর নীতি অনুসরণ করতে চান। সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে চায়। সূত্রটি আরও জানায়, আগামী মাসের ৫ তারিখ প্রধানমন্ত্রী ভারতে যাবেন। মোমেন ওই সফরে আসলে কী প্রতিক্রিয়া হবে তা দেখতে চায় সরকার। বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তাকে ছাড়াই সফর করা যেতে পারে।

প্রসঙ্গত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর পর কয়েকবার অস্বাভাবিক কথা বলার জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তবে তার দাবি তিনি বলেন এক কথা অনেকে সেই কথাকে অন্যভাবে বানিয়ে বলেন। জানা গেছে কথা-বার্তা বলার ব্যাপারে সাবধানী হতে উপর মহল থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলা হয়েছে।

About Shafique Hasan

Check Also

উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। ২৪ সদস্যের এই পরিষদে ১৩ জনই চট্টগ্রাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *