সারাদেশেই বেড়েছে মেয়েদের উপর অন্যায়কারীর লোকের সংখ্যা। নিজে বাবা তার মেয়ের সাথে খারাপ কাজ করে এমন ঘটনাও গন মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যদিও এমন অপরাধ মূলত কর্মকান্ডের জন্য বাংলাদেশে কঠর আইন রয়েছে। সম্প্রতি একটি ঘটনায় একটি শিশুর সাথে খারপ কাজ করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশির উপর।
ঘটনাটি ঘটেছে ২ জুন, ২০১৬। ভুক্তভোগি শিশুটি স্থানীয় একটি মাদ্রাসার প্লে গ্রুপের ছাত্রী ছিল। তার পরিবার আম্বিয়া কলোনিতে থাকে। রমজানে মাদ্রাসা বন্ধ থাকায় দুপুরে বাড়ির পাশে খেলছিলেন তিনি। কিছুক্ষণ পর তার মা তাকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন।
একপর্যায়ে একই কলোনির আবদুস সালামের বাড়ি থেকে মেয়েকে কাঁদতে দেখে মা দৌড়ে যান। এ সময় মায়ের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আব্দুস সালাম পালিয়ে যায়। পরে ওই সন্তানে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগি মা পতেঙ্গা থানায় মামলা করেছেন।
নারী ও শি/ শু নি// র্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৬ এর পিপি খন্দকার আরিফুল আলম জানান, আদালত আবদুস সালামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও তিন লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। শিশুটির পরিবারকে তিন লাখ টাকা জরিমানা দিতে বলা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়।
চট্টগ্রামে শি// শু ধ// র্ষণ মামলায় আব্দুস সালাম নামে ওই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে তাকে তিন লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোমবার বিচারক বেগম ফেরদৌস আরা এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুস সালাম ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলার মুন্সির হাট এলাকার পাতার বাড়ির শামসুল হকের ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থানার মোড় আম্বিয়া কলোনিতে থাকতেন।