হঠাৎ করেই দেশে বেশ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যের দাম মাত্রাতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে বিপাকে পড়েছে দেশের খেটে খাওয়া মানুষ গুলো। নিত্যেপ্রয়োজনীয় পন্যে দাম বৃদ্ধি তালিকায় পেঁয়াজও রয়েছে। এই পেঁয়াজ নিয়ে গত কয়েক বছর বেশ বিপাকে পড়েছিল সরকার। এমনকি বিশ্বের কয়েকটি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে দেশের চাহিদা মিটিয়েছে। সম্প্রতি পেঁয়াজের দাম প্রসঙ্গে বেশ কিছু কথা জানালেন কৃষিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, পেঁয়াজ পচনশীল ও মজুত রাখার তেমন কোনো ব্যবস্থা না থাকায় মৌসুমের শেষের দিকে বাজারে দাম বেড়ে যায়। রোববার (১০ অক্টোবর) সকালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের দুটি গবেষণাগার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। এর আগে রপ্তানিকৃত কৃষিপণ্য ভাইরাস ও জীবাণু পরীক্ষাগার পরিদর্শন সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে দেশের পণ্য রপ্তানিতে এ গবেষণাগার ভূমিকা রাখবে। বারির কেন্দ্রীয় গবেষণা পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন মহাপরিচালক ডক্টর মো. নাজিরুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রমুখ।
ভারত থেকে প্রতিবছরেই বিপুল পরিমানের পেঁয়াজ আসে বাংলাদেশে। তবে প্রায় সময় কোন প্রকার পূর্ব নির্দেশনা ছাড়াই হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয় ভারত। এতে করে ক্ষতির সম্মুখীন হয় বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশ সরকার এই পরিস্তিতি মোকাবিলায় বিশেষ ভাবে কাজ করছে।