নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের ( Narsingdi District Youth Women' League ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক হন পাপিয়া। পুলিশের ( police ) কাছে ধরা খাওয়ার পর তাকে এই পদ থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। সরসিংদী সরকারি কলেজে ( Sarsingdi Government College ) পড়ার সময় পাপিয়া ও মফিজুরের ( Mofizur ) সম্পর্ক হয় এবং একপর্যায়ে তাদের বিয়েও হয়। তৎকালীন পৌর মেয়র লোকমান হোসেনের ( Lokman Hossain ) মধ্যদিয়ে তিনি ছাত্রলীগে ( Chhatra League ) যোগ দেন। সিআইডি পুলিশের ( CID police ) ( police ) ১৬১ ধারা জবানবন্দিতে মাফিজুর এসব কথা বলেন।
আদালতে দেওয়া সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৭ বছর পর অবৈধভাবে পাঁচ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন মফিজুর। নিষিদ্ধ দ্রব্যের ব্যবসা, চাঁ’/দাবা’/জি, হু’/মকি-ধা’/মকি ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তিনি এ অর্থ উপার্জন করেন।
সিআইডির কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে মফিজুর বলেন, তিনি আ’শঙ্কা করছেন যে দুদক ( ACC ) তার বি’/রুদ্ধে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনের মামলা করতে পারে। তাই তিনি ব্যাংকে টাকা রাখেননি। নিজের কাছে নগদ টাকা রাখতেন। কিন্তু বিয়ের পর পাপিয়া তার টাকা অনেক খরচ করতেন। এরপর থেকে মফিজুর টাকা গোপন রাখতেন।
জবানবন্দিতে মফিজুর বলেন, পাপিয়া যখন বাড়িতে থাকত না তখন মফিজুর টাকা ব্যাগে ভরে খাটের নিচে লুকিয়ে রাখতেন। এভাবে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা বাড়ির খাটের নিচে জমা করেন তিনি। এই সব টাকা ছিল অবৈধ।
১৯৯৬ সালে ( ) স্থানীয় কমিশনার মানিককে ( Manik ) হ’/ত্যা করা হয়। মফিজুর হ’/ ত্যার আসামি মো. জবানবন্দিতে মফিজুর বলেন, এরপর থেকে সে সবসময় তার কাছে একটি অ‘বৈধ পি’’/স্তল রাখত।
যখন মাফিজুর আত্মরক্ষার জন্য ভারত ( India ) চলে যান। সে সময়ে পাপিয়া মাফিজুরের ( Papia Mafizur ) বাড়িতে থাকা টাকার কথা জানতে পারেন। মেয়র লোকমান প্রয়াত হওয়ার পর মাফিজুর মনে করেন এখন তারপালা তখনই তিনি এ সিদ্ধান্ত নেয় ভারত ( India ) যাওয়ার কথা। ২০১৯ সালে ( ) মাফিজুর সিআইডিকে এসব কথা বলেন।