ওবায়দুল কাদের হলেন বাংলাদেশের মানুসের একটি ভালোবাসার নাম। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবীদ। ওবায়দুল কাদের হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সেতু ও সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী। এই সম্মানীয় পদে অধিষ্ঠিত হবার পর তিনি সততা ও নিষ্ঠার সহিত তার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সম্প্রতি তিনি তার এক বক্তব্যে বলেছেন কেন্দ্রের নির্দেশ ছাড়া বিএনপির কর্মসূচিতে কিছু অতি উৎসাহী কর্মী বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটাচ্ছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশ ছাড়াই কিছু অতি উৎসাহী কর্মী বিচ্ছিন্নভাবে নানা ঘটনা ঘটাচ্ছে। যারা এ কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুলের হৃদয়ের কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশকে পাকিস্তানপন্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে না।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁওয়ের কালীবাড়িতে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান সরকার পাকিস্তান সরকারের চেয়েও খারাপ। পাকিস্তান আমলে আমরা আর্থিকভাবে এবং জীবনযাত্রার দিক থেকে ভালো ছিলাম। তারপরও আমরা যুদ্ধ করেছি কারণ পাকিস্তান সরকার আমার অধিকার ও সম্পত্তি কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু এখন আমরা তার চেয়েও খারাপ অবস্থায় আছি।
প্রসঙ্গত, ওবায়দুল কাদের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করার পর দেশের সড়ক ও সেতু ব্যবস্থার নজীরবিহীন উন্নয়ন হয়েছে। তিনি একজন দায়িত্ববাসন মন্ত্রী। ওবায়দুল কাদের নোয়াখলী-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং জনগনের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সর্বদা সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। নোয়াখালীর মানুষ তার মত একজন মন্ত্রী পেয়ে নিজেদের ভাগ্যবান মনে করেন।