পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার শীর্ষ নেতা ইমরান খান বর্তমানে আদিয়ালা কারাগারে বন্দী। কারাগারে বসে সারা দেশকে চমকে দিয়েছেন তিনি। কারণ এবার প্রধানমন্ত্রীর চাবি বন্দি ইমরানের হাতে।
শনিবার রাত পর্যন্ত ঘোষিত বেসরকারি ফলাফলে তার দল সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কিছুটা এগিয়ে রয়েছেন।
আলজাজিরার দেওয়া সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ঘোষিত ২৬৫ আসনের ফলাফলে সবচেয়ে বেশি ১০০ আসনে জয় পেয়েছেন পিটিআই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
আসন সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন)। 73টি আসন পেয়েছে।
তৃতীয় স্থানে থাকা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ৫৪টি আসন জিতেছে। এছাড়া অন্য দলগুলো পেয়েছে ২৮টি আসন। 10টি আসনের ফলাফল এখনও পাওয়া যায়নি।
পূর্ণাঙ্গ ফল প্রকাশে বিলম্ব নিয়ে দেশে এখনো সমালোচনা চলছে। খানের দল শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছে যে ফলাফল আরও বিলম্বিত হলে পিটিআই রবিবার বিক্ষোভ করবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যও পাকিস্তানের নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
পাকিস্তানের সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার তিন দিনের মধ্যে ঘোষণা করতে হবে তারা দলে যোগ দেবেন নাকি স্বতন্ত্র থাকবেন।