পূর্বপরিকল্পিত ভাবেই বুয়েট শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানিকে মৈনটঘাটের পল্টুনে নিয়ে, সেখান থেকে ধাক্কা মে’রে পদ্মা নদীতে ফেলে সানীকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়ার অভিযোগে ১৫ বন্ধুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আর এ ঘটনায় আজ শনিবার (১৬ জুলাই) এসআই শামছুল আলম ভিকটিম সানির ১৫ বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের হাজির করে ৭ দিনের রিমাণ্ডে নেয়ার আবেদন করেছেন। তবে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
আসামিরা পরিকল্পিতভাবে বুয়েট ছাত্র সানিকে পদ্মা নদীতে ফেলে /হ//ত্যা/ করে। ঘটনাটিকে দুর্ঘটনা হিসেবে উপস্থাপন করতে তারা ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস ৯৯৯-এ ফোন করে। পরে দোহার পুলিশ, নৌ পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে সানির খোঁজ শুরু করে। এ ঘটনার মোটিভ ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে ও তারা নিজেদের এর সাথে জড়িত থাকার বিষয় আড়াল করতে থানা পুলিশ, নৌ-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ডুবুরী দলকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করতে থাকে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যান বুয়েট শিক্ষার্থী সানী। সে বুঝতেই পারেনি বন্ধুদের সাথে এটাই তার ষহেষ যাত্রা। তার অকাল মৃত্যুতে পরিবার-পরিজনদের মাঝে এসেছে শোকের ছায়া।