বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সোজা কথা। আমরা সমাবেশ করব। আমাদের যেখানে বসার কথা (নয়াপল্টনে) সেখানে না বসলে আমরা ঢাকার অলিতে গলিতে ছড়িয়ে পড়ব এবং যা আছে তাই নিয়ে বসব। দেখবেন প্রতিটি মানুষ ঘরের দরজা খুলে রাস্তায় নেমে আসবে। এখন টের পাচ্ছেন না তখন টের পাবেন।’
বুধবার বিকেলে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদে জনতা অধিকারী পার্টির (পিআরপি) উদ্যোগে ‘গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির এক দফা দাবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। .
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, “পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বলব, রাজনৈতিক বিতর্ক রাজনীতিবিদদের মধ্যেই হোক। রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবেন না। তাই কোথায় সমাবেশ করতে হবে তা আমরা করতে পারছি না- যদি সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। রাজনৈতিক বিবেচনায় আমরা সেই সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নই, যেখানে সভা করতে পারব আর যেখানে পারব না, সেখানে পুলিশের অনুমতি নিয়ে করতে হবে- সংবিধান কোথায়?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, সব রাজনৈতিক দল সমাবেশ করার সময় স্থানীয় থানায় খবর দেয়। তারা জনসাধারণের নিরাপত্তা এবং মিটিংয়ে যোগদানকারীদের নিরাপত্তার জন্য দায়ী।
পিআরপির সভাপতি তরিকুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপা শাখার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নূর প্রমুখ।ল করতে ২৮ অক্টোবরের পর দলের সকল স্তরের নেতাকর্মীরা নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করবেন।