কুসিক নির্বাচনকে গিয়ে নানা ধরনের তর্ক বিতর্ক হয়ে আসছিলো সেই প্রথম থেকে। ইভিএমে ভোট তার মধ্যে অন্যতম। অনেকের দাবি ইভিএমে খুব সহজেই ভোটের কারচুপি করা সম্ভব। আর সেটা ভোটে হেরে দাবি করছেন কুসিক নির্বাচনে ঘোড়ি প্রতিক নিয়ে লড়াইকরা মনিরুল হক সাক্কু।
কুমিল্লা সিটি মেয়র পদে হেরে যাওয়া সাক্কু বলেন, ভোটের ফলাফল এক ডাকে পাল্টে গেছে। বুধবার রাত সোয়া ১০টার দিকে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার পরিণতি ঘোষণার প্রেক্ষিতে তিনি গণমাধ্যমের কাছে এ কথা জানান।
সাক্কু বলেন, “১০১টি জরিপ কেন্দ্রের ফলাফলের পরে একটি কল এসেছিল। তারপর তারা (নির্বাচন কমিশন) ৪৫ মিনিটের জন্য ফলাফলের প্রতিবেদন স্থগিত করে। প্রায় তখন, আমি ৯৮০ ভোটে এগিয়ে ছিলাম। তারা ইঞ্জিনিয়ারিং করে নিয়ে নিয়েছে।
সাক্কু নির্বাচন কমিশনকে মেরুদণ্ডহীন বলে ইঙ্গিত করেছেন। আমি আমার অ্যাটর্নির সাথে কথা বলব, । আমি কথা বলার পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নলিখিত পছন্দটি গ্রহণ করব।
রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেন, ভুল উপস্থাপনের মাধ্যমে বিজয় হরণ করা হয়েছে। কিছুক্ষণ পরে, তিনি জৈব পণ্য ঘোষণা ফোকাস ছেড়ে। বুধবার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে গোপনীয় ফলাফলে ৫০ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত।
উল্লেখ্য, সকাল সোয়া ৯টার দিকে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেন মনিরুল হক (সাক্কু)। এরপর ইভিএমের ধীরগতির অভিযোগ নিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ভোটের পরিবেশ ভালো ছিল। শেষ পর্যন্ত ভোট সুষ্ঠু হলে তিনি জয়ী হবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। তবে তার আশা পুরণে বাঁধা হিসেবে তিনি দায়ি করেন ভোট জালিয়াতি হয়েছে। তিনি এগিয়ে ছিলেন তবে নামা প্রকাশ না করে এক অজ্ঞাত ব্যক্তিকে দায়ি করে তিনি বলেন, ফোন করে ইভিএমে কারচুপি করে হতিয়ে নেওয়া হয়েছে ভোট। জেতানো হয়েছে নৌকাকে।