রাতে নিজ কার্যালয়ে ডেকে এক নারীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে দায়ের করা মামলা থেকে এবার জামিন পেয়েছেন ব্যাপল আলোচিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর চিত্তরঞ্জন দাস। জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে চিত্তরঞ্জন দাসের পক্ষে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। শুনানী শেষে তাকে জামিন দেন বিচার।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ১১ সেপ্টেম্বর শ্লীলতাহানির অভিযোগে সবুজবাগ থানায় এক নারী চিত্তরঞ্জন দাসের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম মাহমুদা আক্তারের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় তার জামিন মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগে থেকে জানা যায়, সবুজবাগ কালীবাড়ি রাস্তা সংলগ্ন ওই নারীর শ্বশুরের দোকান রয়েছে। তার পাশের চা দোকানি নিজের দোকান সংস্কার করতে চাইলে কাউন্সিলর চিত্তরঞ্জন দাস সেই দোকানদারের কাছে ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন।
চাঁদার বিষয়ে সত্যতা যাচাই করার জন্য ওই নারী চিত্তরঞ্জন দাসকে ফোন করেন। তখন চিত্তরঞ্জন তাকে রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে তার রাজারবাগ কালীবাড়ি কার্যালয়ে যেতে বলেন। রাত পৌনে ১০টার দিকে ওই নারী স্বামীসহ কাউন্সিলরের কার্যালয়ে যান।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ১১ সেপ্টেম্বর শ্লীলতাহানির অভিযোগে সবুজবাগ থানায় এক নারী চিত্তরঞ্জন দাসের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম মাহমুদা আক্তারের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় তার জামিন মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগে থেকে জানা যায়, সবুজবাগ কালীবাড়ি রাস্তা সংলগ্ন ওই নারীর শ্বশুরের দোকান রয়েছে। তার পাশের চা দোকানি নিজের দোকান সংস্কার করতে চাইলে কাউন্সিলর চিত্তরঞ্জন দাস সেই দোকানদারের কাছে ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন।
চাঁদার বিষয়ে সত্যতা যাচাই করার জন্য ওই নারী চিত্তরঞ্জন দাসকে ফোন করেন। তখন চিত্তরঞ্জন তাকে রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে তার রাজারবাগ কালীবাড়ি কার্যালয়ে যেতে বলেন। রাত পৌনে ১০টার দিকে ওই নারী স্বামীসহ কাউন্সিলরের কার্যালয়ে যান।
সেখানে চাঁদার ব্যাপারে জানতে চাইলে ঐ নারীকে পাশের একটি কক্ষে বসতে বলেন চিত্তরঞ্জন দাস। আর এর কিছুক্ষণ পরেই ওই কক্ষে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে দেন তিনি। এরপর ঐ নারীকে নিজের আসন থেকে উঠতে বলেন চিত্তরঞ্জন দাস। কিন্তু ঐ নারী উঠে দাড়াতেই তাকে জাপটে ধরেন তিনি। এ সময়ে তার শরীরিরের বিভিন্ন জায়গা হাত দিয়ে তাকে কুপ্রস্তাব দেন চিত্তরঞ্জন দাস।