Wednesday , November 13 2024
Breaking News
Home / Entertainment / নিজের সৌভাগ্যের প্রতিক মনে করা সেই ব্রেসলেটের নেপথ্যের কাহিনী জানালেন সালমান নিজে

নিজের সৌভাগ্যের প্রতিক মনে করা সেই ব্রেসলেটের নেপথ্যের কাহিনী জানালেন সালমান নিজে

বলিউড বাদশাহ সালমান খান, ব্যাপক জনপ্রিয়তা ভাইজান কে রাখে সবসময় আলোচনার শীর্ষে। পায়ের নখ থেকে চুল পর্যন্ত সবকিছুই নিয়ে যেন অনুসারীদের কৌতূহলের শেষ নেই। তেমনি শুরু থেকেই তার হাতের থাকা ব্রেসলেট একটি নিয়ে কৌতুহলের শেষ ছিল না মানুষের। সম্প্রতি সেই বেসলেট এর গোপন রহস্য প্রকাশ করলেন বলিউড সুপারস্টার সালমান খান।

বলিউডের তারকা অভিনেতা সালমান খানের সব সময়ের সঙ্গী ফিরোজা পাথর বসানো একটি ব্রেসলেট। সিনেমার শুটিংয়ের সময় ছাড়া ব্রেসলেটটি কখনো হাতছাড়া করেন না ভাইজান। সকল সাজের সঙ্গেই তার হাতের ব্রেসলেটটি নজর কাড়ে। বাবা সেলিম খানের দেওয়া এই লাকি ব্রেসলেট ছাড়া কিছু ভাবতেই পারেন না সালমান।

ভাইজানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নেটিজেনদের কৌতূহলের অভাব নেই। তার হাতের ব্রেসলেটটিকে নিয়েও প্রচুর জল্পনা কল্পনার ঘোরে নেটিজেনরা। এমনকি সেটি অনুকরণ করে নকল ব্রেসলেট বর্তমানে অনেক মানুষের হাতে দেখা যায়। এবার সেই ব্রেসলেটের রহস্য উন্মোচন করলেন সালমান খান।

অভিনেতার ভাষ্য, ‘আমার বাবা এটা সবসময় পরত। ছোটরা যেমন বড়দের জিনিস নিয়ে খেলা করে আমিও ব্রেসলেটটা নিয়ে খেলতাম। তারপর যখন অভিনয়ে পা রাখি বাবা আমাকে ঠিক ওরকম একটা ব্রেসলেট উপহার হিসেবে দেয়। এটায় যে পাথর বসানো, ওটাকে বলে ফিরোজা।’

ব্রেসলেটে বসানো ফিরোজা পাথরটিকে ‘লিভিং স্টোন’ হিসেবে উল্লেখ করে সালমান জানিয়েছিলেন, ‘এটার সাথে যেটা হয় তা হল যখনই কোনও নেতিবাচক জিনিস তোমার দিকে আসে তখন পাথরটা সেটাকে সবার আগে নিয়ে নেয়। এর গায়ে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম দাগ আসে। তারপর গায়ে ফাটল ধরে। এটা আমার সাত নম্বর পাথর।’

বাবার দেওয়া প্রতিটি জিনিসই মানুষের কাছে অনেক মূল্যবান। সেলিব্রিটি বলে যে তার ভিন্ন সেরকম কিছুই না সেটাই বোঝা গেল সালমান খানকে দেখে। মানুষের চোখের সেটা কুসংস্কার, কিন্তু বাবার দেওয়া বলে কথা, সেটাই তার কাছে সংস্কার। তাইতো খুব যত্নে রেখেছেন বেসলেটটাকে জনপ্রিয় এই তারকা, যেটা তৈরি ছিল ফিরোজা পাথর দিয়ে।

About Ibrahim Hassan

Check Also

গোপনে বিয়ে করলেন তৌহিদ আফ্রিদি, জানা গেল কনের পরিচয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে যখন সারা দেশের মানুষ ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তখন বেশ নিরব ছিলেন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *