ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাশে লিনা খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমনীতি শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সব দেশের জন্যই প্রযোজ্য। শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করছে।
শনিবার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামে বেটার ওয়ার্ক বাংলাদেশ আয়োজিত নারী শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রগতি দেখতে চায়।
এছাড়া বিভিন্ন সময়ে পোশাক খাতে যে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে তা নিরসনে সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর তমু পতিআইনিয়েন।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ মিশন থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি চিঠি আলোচনায় এসেছে। চিঠিতে শ্রম ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সরকারকে সতর্ক করা হয় এবং বলা হয়, বাংলাদেশ এই শ্রমনীতির অন্যতম লক্ষ্যবস্তু হতে পারে।
শ্রম অধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নীতি বাংলাদেশের জন্য কতটা উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে?
নভেম্বরে, উচ্চ মজুরির দাবিতে বাংলাদেশে সপ্তাহব্যাপী শ্রমিক আন্দোলন চলাকালীন যুক্তরাষ্ট্র তার নতুন শ্রম অধিকার নীতি ঘোষণা করে।
যারা শ্রমিকদের অধিকার হরণ করবে, ভয় দেখাবে এবং শ্রমিকদের উপর হামলা করবে তাদের বিরুদ্ধে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা সহ নিষেধাজ্ঞা বিশ্বজুড়ে ঘোষণা করা হয়েছিল।