Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Countrywide / নতুন করে ২০ বছরের সাজা শুনে একটা কথাই বললেন ওসি প্রদীপ

নতুন করে ২০ বছরের সাজা শুনে একটা কথাই বললেন ওসি প্রদীপ

আজ বাংলাদেশের আলোচিত সেই ওসি প্রদিপ ও তার স্ত্রীকে দুর্নিতীর মামলায় কারাদন্ড দিয়েছে দেশের আদালত। তাদের দুজনের অবৈধ পথে কামানো সম্পদ নিয়ে দুদকের করা মামলায় তাদের এই সাজা দেয়া হলো।

আজ সকালে প্রথমে চুমকি ও পরে প্রদীপ কুমার দাসকে পুলিশ প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দু’জনকেই বিভ্রান্তিতে দেখা যায়। বুধবার সকালে এই দম্পতিকে আদালতে তোলা হয়।

রায়ের আগে শান্ত থাকলেও রায় ঘোষণার পর প্রদীপকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। সে সময় অর্জিত সম্পত্তি বৈধ দাবি করে ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করেন তিনি। স্ত্রী চুমকিও একই দাবি করেছেন।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের মামলায় প্রদীপকে ২০ বছর এবং তার স্ত্রী চুমকিকে ২১ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের চার কোটি টাকা জরিমানা ও সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আব্দুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন।

দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক মাহমুদ বলেন, প্রদীপ কুমার দাস ও তার স্ত্রী চুমকি প্রাকার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ আমরা প্রমাণ করতে পেরেছি। মামলার রায়ে প্রদীপ কুমার দাসকে ২০ বছর ও চুমকি প্রসাদকে ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া চার কোটি টাকা জরিমানা করে তাদের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।

অন্যদিকে অভিযুক্তের আইনজীবী সমীর দাশগুপ্ত জানিয়েছেন, এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করবেন।

গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালতে এ মামলায় দুদক ও আসামিদের যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর ২৭ জুলাই রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত।

২০২০ সালের ২৩ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন। পরে গত বছরের ২৬ জুলাই আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তিনি। তাদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের বাইরে সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে।

একই বছরের ১ সেপ্টেম্বর চার্জশিটের ওপর শুনানি হয়। গত ২০ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মামলার জবানবন্দিতে উল্লেখিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন। এই মামলায় গত ১৫ ডিসেম্বর তাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।

এর আগে, জ্ঞাত আয়ের বাইরে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে প্রদীপের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের জুন মাসে তদন্ত শুরু করে দুদক। প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রদীপ ও চুমকির নামে অস্বাভাবিক সম্পদের তথ্যও পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা। এরপর তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হলে একই বছরের মে মাসে তারা দুদকে বিবরণী জমা দেন।রা

প্রথমে চুমকি পাররা ও পরে প্রদীপ কুমার দাসকে পুলিশ প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দু’জনকেই বিভ্রান্তিতে দেখা যায়। বুধবার সকালে ওই দম্পতিকে আদালতে তোলা হয়।

রায়ের আগে শান্ত থাকলেও রায় ঘোষণার পর প্রদীপকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। সে সময় অর্জিত সম্পত্তি বৈধ দাবি করে ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার করেন তিনি। স্ত্রী চুমকিও একই দাবি করেছেন।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের মামলায় প্রদীপকে ২০ বছর এবং তার স্ত্রী চুমকিকে ২১ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে তাদের চার কোটি টাকা জরিমানা ও সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আব্দুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন।

দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক মাহমুদ বলেন, প্রদীপ কুমার দাস ও তার স্ত্রী চুমকি প্রাকার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ আমরা প্রমাণ করতে পেরেছি। মামলার রায়ে প্রদীপ কুমার দাসকে ২০ বছর ও চুমকি প্রসাদকে ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া চার কোটি টাকা জরিমানা করে তাদের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।

অন্যদিকে অভিযুক্তের আইনজীবী সমীর দাশগুপ্ত জানিয়েছেন, এই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করবেন।

গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালতে এ মামলায় দুদক ও আসামিদের যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর ২৭ জুলাই রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত।

২০২০ সালের ২৩ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন। পরে গত বছরের ২৬ জুলাই আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তিনি। তাদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের বাইরে সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে।

একই বছরের ১ সেপ্টেম্বর চার্জশিটের ওপর শুনানি হয়। গত ২০ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মামলার জবানবন্দিতে উল্লেখিত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন। এই মামলায় গত ১৫ ডিসেম্বর তাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।

এর আগে, জ্ঞাত আয়ের বাইরে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে প্রদীপের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের জুন মাসে তদন্ত শুরু করে দুদক। প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রদীপ ও চুমকির নামে অস্বাভাবিক সম্পদের তথ্যও পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা। এরপর তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হলে একই বছরের মে মাসে তারা দুদকে বিবরণী জমা দেন।

প্রসঙ্গত, মেজর সিনহার ঘটনা সর্বপ্রথম আলোচনায় আসেন ওসি প্রদীপ। আর সেই থেকেই তার নামে আরো বেশ কয়েকটি মামলা করে রাষ্ট্রপক্ষ। আর সেই সব মামলার মধ্যে দুদকের মামলার রায় ঘোষনা করা হলো আজ। এই রায়ে ওসি প্রদীপের সব ধরনের শাস্তি শোনানো হয়েছে।

About Rasel Khalifa

Check Also

উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। ২৪ সদস্যের এই পরিষদে ১৩ জনই চট্টগ্রাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *