সম্প্রতি আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বন্ধু রাষ্ট্রগুলো নজর রাখছে দেশে রাজনৈতিক অবস্থার দিকে।বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর প্রধান চাওয়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ চায় আবারও ১৪ ও ১৮ সালের মতো নির্বাচন।বিষয়টি নিয়ে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ/কটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হু/বহু পাঠকদের জন্য নি/চে দেওয়া হলো।
ঢাকায় দশ দেশের সামরিক কর্মকর্তাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক, কাউরে ঢুকতে দিচ্ছেনা। এইটা ছিলো বাংলাদেশের একটা দৈনিকের গতকালের খবর।
বাংলাদেশের নিউজপেপার তো মাইনষে পড়েনা। এমনি এমনি না। দশ দেশ কেন, একশো দেশের ডিফেন্স এট্যাশে মিটিং করলে আমাদের কী?
দুতাবাসের কর্মকর্তারা একটা দেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেনা, তাদের সেই ক্ষমতাও নাই। দেশের রাজনীতির নিয়ন্তা দেশের জনগন। হাসিনা থাকবে নাকি যাবে সেটা নির্ভর করবে আমাদের উপরে। দেশের মানুষের উপরে। দেশের মানুষ না চাইলে আমেরিকার বাপের ক্ষমতা ছিলোনা হাসিনারে কিছু বলার।
হাসিনা ওয়ার অন টেররের সুযোগ পুরোপুরি ব্যবহার করে বাংলাদেশের কান্ধে চাপছে। আমরা পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতির পুর্ণ সদ্ব্যবহার করে হাসিনারে জয় বাংলা করে দিবো। হাসিনা বুঝে নাই দুইন্যা পাল্টায়ে গ্যাছে। আমেরিকা কোল থিকা হাসিনাক ফেলায়ে দিবে। কারণ এই বদলানো দুনিয়ায় হাসিনারে আমেরিকার কোন কাজে লাগবে না। হাসিনারে যাইতেই হবে। আইজ অথবা কাইল। হাসিনা সেই নিকাই বসপি, মাঝে খালি এনা ঘ্যানঘ্যান করিচ্ছে।
বিভিন্ন দুতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের একটা সামাজিক সম্পর্ক থাকে। তারা মাঝে মাঝে সামাজিকতা করে। ঘুটু দুতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারীরা করেনা। ঘুটু হয় অনেক উপরে। এইসব আজাইড়া খবর নিয়া টেনশিত হওয়ার কিছু নাই।