গোয়েন্দা সংস্থা কতৃক জাতীয় পার্টি অপহরণ
…………………………………………………
ডিজিএফআই এবং এসএনআই-র উর্ধতন কর্মকর্তারা কয়েকটি সিভিল গাড়িতে অস্ত্রশস্ত্র সহ জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বাড়িতে ঢুকে, সাথে গোয়েন্দা পুলিশের লোকজনও ছিল। গোলাম কাদেরকে তুলে নিয়ে যায় হোটেল রেডিসনের ৬ তলায়। অপরদিকে পার্টির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নুকে গোয়েন্দা পুলিশের এক ডিআইজির নেতৃত্বে আরেকটি টিম অপহরণ করে নিয়ে যায় সেখানে। উল্লেখ্য কাদের-চুন্নু সপ্তাহখানেক ধরে গোয়েন্দা জালে ছিল। তারপরে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয় সেক্রেটারি চুন্নুর মুখ দিয়ে (পাশে কিন্তু বসা ছিল পুলিশের ডিআইজি)। সেই সাথে কাদেরকে নগদ ৩০ কোটি, এবং চুন্নুকে ২০ কোটি টাকা দিয়ে বলা হয়েছে (এগুলো সব শাহ আলমের টাকা), উল্টাপাল্টা করলে এই টাকা উদ্ধার দেখিয়েই ধরা হবে। উল্লেখ্য গত ১৪ তারিখে জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় সিদ্ধাপ্ত হয় একদলীয় নির্বাচনে না যাওয়ার, কিন্তু দেবর-ভাবীর মতভেদ দেখিয়ে প্রথমে ভাগানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে শেষে গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করে জাতীয় পার্টি ক্যু করলো অবৈধ সরকার। আমীলীগের কী দৈণ্য দশা!!
রাষ্ট্রীয় সংস্থা ডিজিএফআই, এনএসআই, ডিবি এদের দায়িত্ব কি রাজনীতিবিদ অপহরণ, রাজনীতিকদের চাপ দিয়ে টাকা দিয়ে কেনাবেচা করা? তবে অতীতে যারাই এসব করেছে, তলিয়ে গেছে।
Home / opinion / দেবর-ভাবীর মতভেদ দেখিয়ে ভাগানোর চেষ্টায় ব্যর্থ, শেষে গোয়েন্দা ব্যবহার করে জাতীয় পার্টি ক্যু করলো সরকার:শামসুল
Check Also
আগামীকাল ক্যান্টনম্যান্টে হামলার পরিকল্পনা করেছে আঃলীগ, মিটিংয়ের ভিডিও আসছে: ইলিয়াস হোসেন
ড. বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল শীঘ্রই মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতে খুব …